ফের ধাক্কা পদ্মশিবিরে। এবার দল ছাড়লেন ঝাড়গ্রামের বিজেপি🅘 সাংসদ কুনার হেমব্রম। ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়েই তিনি দল ছেড়েছেন। দল ছাড়ার পিছনে অভিমান বা অন্যকোন যক্তি তিনি খাড়া করেননি। তবে সত্যিই কারণটা একান্ত ব্যক্তিগত, নাকি পিছনে রয়েছে অভিমান তা নিয়ে ইতিমধ্যেই ঝাড়গ্✱রামে চর্চা শুরু হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন রানাঘাট দক্ষিণের বিধায়ক মুকুটমণি অধিকারী। তার একদিন পর দল ছাড়লেন কুনার হেমব্রম।
তবে অভিমানের জল্পনা উড়িয়ে দিয়েছেন কুনার । তিনি বলেন, 'এটা অভিমানের কোনও বিষয় নয়। কিছཧু ব্যক্তিগত ব্যাপার রয়েছে। সে কারণে আমি দলে কাজ করতে চাইছি না।' বিজেপি তাঁকে ফের প্রার্থী করলে আর তিনি আর প্রার্থী হবেন না বলেই জানিয়ে দিয়েছেন ꧂কুনার।
তবে কি তিনি তৃণমূলে যোগ দেবেন? এই প্রশ্🤡নের উত্তরে তিনি✅ বলেন, 'সে সব নিয়ে কিছু ভাবিনি। বিজেপি আমাকে দিয়েছে অনেক কিছু।' এর জন্য দলকে তিনি ধন্যবাদও জানিয়েছেন।
যদিও বিজেপি সূত্রে দাবি, ওই কেন্দ্রে এবার তাঁকে টিকিট দিত না দল। কুনারের জায়গায় অন্য প্রার্থী🔯র খোঁজ চলছিল। দীর্ঘদিন ধরে নানা অসুস্থতায় ভুগছিলেন তিনি। ঠিকমতো হাঁটাচলা করতে পারছিলꦇেন না।
সম্প্র🍨তি গেরুয়া শিবিরের পক্ষ থেকে প্রথম দফায় প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে। সেই তাল🧔িকায় বাংলার ২০টি আসন রয়েছে। কিন্তু প্রথম দফার তালিকায় ঝাড়গ্রামের নাম নেই। এতেই কি কোনও ইঙ্গিত পেয়েছিলেন কুনার? যে কারণে আগে ভাগেই দল ছেড়ে দিলেন? এমনটাও মনে করছে বিজেপির একাংশ।
এর আগে বৃহস্পতিবার রীতিমতো চমক দিয়ে দল ছাড়েন রানাঘাট দক্ষিণের বিধায়ক মুকুটমনি অধিকারী। এদিন তাঁকে হঠাৎ দেখা যায় একটি মিছিলে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে হাঁটতে। তাঁর দল ছাড়ায় গেরুয়া শিবিরে মতুয়া ভোট কিছুটা হলেও ধাক্কা খাবে বলে মনে করেছে🦩 রাজনৈতিক মহল
ঝাড়গ্রাম আসনে একাধিক প্রার্থীর নাম উঠে আসছে। তার মধ্যে পেশায় চিকিৎসক প্রণব টুডু অন্যতম। এছাড়া লড়াইয়ে আছেন, মৌসুমী মুর্মু, ক্ষুদিরাম টুডুও। বাঁকুড়ার রামনাথ টুডুকেও এবার প⛦্রার্থী করা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
কুনার হেমব্রমের পদত্যাগের কথা স্বীকার করে নিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি বল💃েন,'আমি চিঠি পেয়েছি। উনি বয়েসেক জন্য কাজ করতে প🎀ারছিলেন না।'