প্রথম পর্বের আটদিনের মাথায় সন্দেশখালির স্টিং অপারেশনের দ্বিতীয় ভিডিয়ো প্রকাশ্যে এল। 'উইলিয়ামস' নামে একটি ইউটিউব অ্যাকাউন্ট থেকে ওই ভিডিয়ো (সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা) আপলোড করা হয়েছে। প্রথম পর্বের মতোই ওই ভিডিয়োয় স্যান্ডো গেঞ্জি পরা এক ব্যক্তিকে দেখা গিয়েছে। যিনি সন্দেশখালি-২ ব্লকের বিজেপির মণ্ডল সভাপতি গঙ্গাধর কয়াল বলে দাবি করা হয়েছে ওই ভিডিয়োয় (সত্যতা যা💛চাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা)। সন্দেশখালির আন্দোলন চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য কত টাকা দেওয়া হয়েছে, কত মদ দিতে হবে, কতগুলি মোবাইল লাগবে, সেজন্য কত টাকা বাজেট ধরা হবে, সেইসব নিয়ে আলোচনা করতে শোনা গিয়েছে। যদিও বিষয়টি নিয়ে আপাতত তৃণমূল কংগ্রেস বা বিজেপির তরফে কোনও মন্তব্য করা হয়নি।
নয়া ভিডিয়োয় কী আছে?
ভিডিয়োর (সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা) শুরুতেই এক ব্যক্তিকে (তাঁকে ক্যামেরায় দেখা যায়নি, শুধু গলা শোনা গিয়েছে) বলতে শোনা গিয়েছে, 'আজকে শুভেন্দু দা তাঁর লোকদের দিয়ে টাকা পাঠানো,ꦛ মোবাইল পাঠানো, সব সাপোর্টগুলো দিচ্ছে বলে........শুনুন দাদা, খালি জিনিসে কিচ্ছু হবে না, খালি হাতে কখনও হবে না।' তারইমধ্যে সাদা গেঞ্জি পরা ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায়, ‘সব।’ সঙ্গে তিনি বলেন, ‘এক টাকাও ছাড়া সে কথা বলবে না।’
মদের টাকা নিয়ে আলোচনা
তারপর ওই ভিডিয়োয় (সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা) আলোচনা করতে শোনা যায় যে আন্দোলন চ𒆙ালিয়ে যাওয়ার জন্য মহিলাদের কত টাকা দেওয়া হয়েছে। এক ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায়, 'আপনাকে (পড়ুন আপনার) ভোট অব্দি টোটাল মদের সাপ্লাই কীরকম লাগবে? মহিলাদের জন্য আলাদা করে বলুন, পুরুষদের সঙ্গে আলোচনা করে বলুন।' সেইমতো ভেবেচিন্তে ওই সাদা গেঞ্জি পরা জানান যে কোন জায়গায় বেশি মদ লাগবে, কোন জায়গায় মদ লাগবে। বুথপিছু ৫,০০০ টাকা চান। কত অস্ত্র লাগবে, সেটা নিয়েও আলোচনা করতে শোনা গিয়েছে ওই ভ🌄িডিয়োয় (সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা)।
নম্বরের লিস্ট
ওই ভিডিয়োয় (সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা) এক ব্যক্তিকে ‘ওদের’ নম্বরের তালিকাও চাইতে শোনা গিয়েছে। সেইমতো সাদা পরা গেঞ্জি পরা ওই ব্যক্তিকে একাধিক মহিলার নম্বর দিতে শোনা যায়। কোন কোন মহিলাদের মুখ টিౠভিতে দেখা গিয়েছিল, তাঁদের আলাদাভাবে চিহ্নিত করে দিতে বলা হয়। সেই রেশ ধরে ওই সাদা গেঞ্জি পরা ব্যক্তিকে বলতে শোনা যায় যে তিনিও একটি ফোন নেবেন। সেইসঙ্গে তিনি বলতে থাকেন যে নন্দীগ্রামের থেকেও বড় ইস্যু হবে সন্দেশখালি। খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সন্দেশখাꦍলি নিয়ে ভাষণ শুরু করছেন। ভাষণ শেষ করছেন সন্দেশখালি দিয়ে।
আরও পড়ুন: দল না পালটালে জেলꦍে যেতে হত, বউয়ের ন🌱ামও জড়ানো হয়েছিল, দাবি BJP-সমর্থিত প্রার্থীর