বাংলার নারীদের উপর🔴 অত্যাচারের কথা বলতে গিয়ে দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠকে কেঁদে ফেলেছিলেন হুগলির বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্য়ায়। তবে তিনি একাই কাঁদলেন এমনটা নয়। কাঁদলেন হুগলি জেলার অপর সাংসদ। তবে তিনি তৃণমূলের। তিনি অপরূপা পোদ্দ🦩ার।
কেঁদে ফেললেন অপরূপাও। বিগত দিনে বাংলা তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর যে অত্যাচার হয়েছিল বলে দাবি করেন তৃণমূল নেতৃত্ব, সে কথা বলতে গিয়ে 🤪কেঁদে ফেলেন আরামবাগে তৃণমূল সাংসদ অপরূপা পদ্মার। তার কথায়, লকেট চট্টোপাধ্যায়ের সংসদ থাকাকালীন হাথরাস, বালেশ্বরের মতো ঘটনা হয়েছিল꧙। তখন কোথায় ছিল আপনার মানবিকতা? প্রশ্ন করলেন অপরূপা পোদ্দার।
তবে এ🍌খানেই থেমে থাকেননি তিনি। তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপর অত্যাচারের কথা বলতে গিয়ে তিনি কার্যত চোখের জল ফেলেন। যেভাবে দিল্লিতে বসে বাংলা নারীদের উপর অত্যাচারের কথা বলতে গিয়ে, মনিপুরে প্রসঙ্গ টেনে কেঁদে ফেলেছিলেন লকেট চট্টোপাধ্যায়। অনেকটা তেমন ভাবেই কাঁদলেন অপরূপা।
অপরূপা বলেন, ১৯📖৯৩ সালের ২১শে জুলাই কি বাঙালি হিসেবে বঙ্গবাসী লজ্জিত হযননি? সেদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে মাটিতে ফেলে মেরে সঙ্গে তেরো জনকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছিল। সেদিন কারও লজ্জা হয়নি? প্রতিবছর ধর্মতলায় আমরা শহিদ দিবস পালন করি। প্রত্যেক পঞ্চায়েত নির্বাচনে বাম আমলে তৃণমূল ক্যাডারদের যেভাবে পিটিয়েꦜ মারা হয়েছিল সেদিন গণতন্ত্র বিপন্ন ছিল না? প্রশ্ন তুললেন আরামবাগে তৃণমূল সাংসদ।
আর সেই প্রশ্ন তুলতে গিয়েই তিনি 🌼কার্যত কেঁদে হাসালেন। তৃণমূল কর্মীদের প্রতি অত্যাচার করা হয়ে🔥ছিল তার বিবরণ দেন তিনি। তিনি বলেন বাংলার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে যেভাবে চুলের মুঠি ধরে মহাকরণ থেকে টেনে বের করা হয়েছিল সেদিন বাংলার মেয়েরা অপমানিত হয়নি? বিদ্যাসাগর রামমোহনের মাটি কলঙ্কিত হয়নি? প্রশ্ন তুলেছেন অপরূপা।
এমনকি ত্রিপুরায় পুলিশে গুন্ডাবাহিনী তাদের উপর হামলা চালিয়♏েছিল বলেও তিনি অভি🧔যোগ তোলেন।
কার্যত একদিকে যখন বাংলায় তৃণমূলের অত্যাচারের কথা বলতে গিয়ে, মণিপুরের প্রসঙ্গ টেনে কাঁদলেন লকেট। তেমনি বিজেপি শাসিত রাজ্যে কীভাবে অত্যাচারিত হতে হয় সাধারণ মা🐽নুষকে, বিরোধী দলের প্রতিনিধিদের, মমতার উপর কীভাবে অত্যাচার করা হয়েছিল, সে কথা তুলে ধরে প👍ালটা কাঁদলেন অপরূপা।