ভাঙড়ে এবার তোলাবাজির অভিযোগ উঠল পুলিশের বিরুদ্ধে। আর এই অভিযোগ তুলল তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা। আর তাতেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে। কারণ ভাঙড় এখন দেখে কলকাতা পুলিশ। আর সেই পুলিশের বিরুদ্ধে এবার তোলাবাজির অভিযোগ তুলে ক্ষোভ উগরে দিলেন তৃণমূল ছাত্র পরিষদ এক নেতা। শুনতে অবাক লাগলেও বাস্তবে এমনটাই ঘটেছে। আর গোটা বিষয়টি দেখার জন্য় ওই তৃণমূল কংগ্রেস নেতা অনুরোধ করলেন মমতা ജবন্দ্যোপাধ্🐽যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে। সুতরাং এবার কাঠগড়ায় উঠল পুলিশ।
বিরোধীরা তো কলকাতা পুলিশের সমালোচনা করেই থাকেনꦕ। সেখানে শাসকদলের নেতাও যদি একইরকম অভিযোগ তুলে সমালোচনা করেন তাহলে পরিস্থিতি জটিল হয়। আর দলের কাছে তা হয় অস্বস্তিকর। ভাঙড়ে এখন আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করার দায়িত্ব কলকাতা পুলিশের। কেএলসি, ꦓভাঙড়, কাশীপুর থানা ভেঙে গড়ে উঠেছে ৯ থানা। আর সেই ভাঙড়েই কাঠগড়ায় উঠল পুলিশ। জমির উপর আবাসন তৈরি করার ক্ষেত্রে পুলিশ সমস্যা করছে বলে অভিযোগ। আর তাতে সাধারণ মানুষ বিপাকে পড়ছেন বলে অভিযোগ। শাসকদলের নেতা পুলিশের বিরুদ্ধে এবার তোলাবাজির অভিযোগ পর্যন্ত করেছেন।
আরও পড়ুন: হাসপাতাল থেকে ৬দিন পর ছাড়া পেলেন অনিকেত, আর অনশনে যোগ দিচ্ছেন না
স্থানীয় সূত্রে খবর, ভাঙড়ের নলপুকুর নিজের পৈতৃক জমি রয়েছে এক ব্যক্তির। আর সেখানে আবাসন তৈরি করছেন ওই ব্যক্তি। এমনকী তাঁর কাছে বৈধ কাগজপত্রও রয়েছে। কিন্তু সেসব থাকা সত্ত্বেও ওই আবাসনের ঠিকাদারদের থানায় তুলে নিয়ে দিয়েছে পুলিশ বলে অভিযোগ। এমনকী মালিককে থানায় এসে দেখা করতে বলা হয়েছে বলেও অভিযোগ। এই খবর পৌঁছে যেতেই ঘটনাস্থলে হাজির হন তৃণমূল ছাত্র পরিষদ নেতা সা𒁃বিরুল ইসলাম ওরফে রিন্টু। কলকাতা পুলিশের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ শুনেই রীতিমতো স্লোগান দিয়ে বিক্ষোভ দেখান তিনি। আর তাতেই চাপে পড়ে যায় পুলিশ।
তৃণমূল ছাত্র পরিষদ নেতা বিষয়টির শেষ দেখে ছাড়বেন বলেছেন। তাঁর দাবি, কলকাতা পুলিশ দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে ভাঙড়ে কোনও নির্মাণ কাজ করার জন্য় পুলিশকে টাকা দিতে হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রীর কাছে সাবিরুল ইসলামের আর্জি, ‘ভাঙড়ের সাধারণ মানুষকে ঘর বা দোকান করতে গেলে যেন পুলিশি বাধার মুখে পড়তে না হয়। এটা দেখা হলে এখানকার স্থানীয় মানুষজনের অনেক বড় উপকার হবে।’ বেশ কিছুদ🍎িন আগে, ভাঙড়ে কলকাতা পুলিশের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ করেছিলেন ক্যানিং পূর💯্বের তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক শওকত মোল্লাও।