গত 𒁃৩০ জানুয়ারি হঠাৎ রানিগঞ্জ পেপার মিল বন্ধের নোটিস দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। তারই প্রতিবাদে গেটে কারখানা ধরনায় বসেছে ꦺবাম শ্রমিক ইউনিয়ন সিটু। রবিরার সিটু সেই ধর্নায় হাজির আসানসোল দক্ষিণের বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পাল।
ধর্না বসে বিজেপি বিধায়ক বলেন, ‘সরকার অপদার্থ সরকার বলে শিল্প হবে ডাবল চাকরি হবে কোথায় ডাবল ডাবল চাকরি কোথায় শিল্প। যে শিল্প রয়েছে বন্ধের মুখে তার উদাহরণ এই বেঙ্গল পেপার মিল। গত দুমাস ধরে শ্রমিকরা মাইনে পাচ্ছে না সেটা মুখ্যমন্ত্রী জানেꦿন না। ৩০ তারিখ থেকে কারখানাটা বন্ধ সেটা উনি জানেন না। শুধু রাজনীতি করলে হবে না। আমি এখানে রাজনীতি করতে আসিনি। এই ফ্যাক্টরি খুলতে হবে শ্রমিকদের বকেয়া মজুরি দিতে হবে না হলে বৃহত্তর না আন্দোলনে যাব। শ্রমিকদের পেটে যদি লাথি মারেন তবে আগুন জ্বলবে। ’
প্রশ্ন উঠছে বামদের আন্দোলনে বিজেপি কেন। এর জবাবে সিটু নেতা হেমন্ত পღ্রভাকর বলে𒐪ন, ‘পেটে যখন আগুন জলে তখন কে বিজেপি কে তৃণমূল কে সিপিএম দেখেনা। যারা শ্রমিকের সাথে লড়বেন বা পাশে থাকবেন তাদেরকে সব সময় স্বাগত।’
এই প্রসঙ্গে অগ্নিমিত্রা পাল বলেন, ‘আমি কোনও রাজনীতি করতে আসিনি। আমি এই এল💫াকার বিধায়ক আমি সবারই বিধায়ক সিপিএম ও🏅 বিজেপি হোক তৃণমূল হোক এবং আমজনতা হোক আমি সবারই পাশে আছি আমি। আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক রয়েছে বলে জানান সিটু নেতা।
পড়ুন। বাংলায় মিলিটারি সেতুর মেরামতি, দ্বিতীয় বি😼শ্বযুদ্ধে জওয়ানদের হাতে তৈরি এই ব্রিজ
প্রসঙ্গত, রানিগঞ্জ বেঙ্গল পেপার মিলে গত ৩০ জানুয়ারি সাসপেশন অফ ওয়ার্কের নোটিশ ঝোলায় কর্তৃপক্ষ। এর ফলে অনিশ্চিত হয়ে পড়ে কারখানার ৩০০ শ্রমিকের রুজি-রোজগার। কারখানা খোলার দাবি গেটের সামনে বিক্ষোভ শুরু করে সিটু সমর্থিত শ্রমিক ইউনিয়ন। এই কারখানায় সিটু ছাড়া তৃণমূলের আইএনটিটিইসি-ও রয়েছে। কিন্তু এই নোটিশ পড়ার পর আইএনটিটিইসি নেতাদের কোনও খোঁজ মেলেনি। শ্⛎রমিকদের অভিযোগ, মালিকপক্ষের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে তৃণমূল।
শ্রমিকদের দাবি, কারখানা কর্তৃপক্ষ আর্থিক ক্ষতির অজুহাতে কারখানা বন্ধ করছে কারখানা। অথচ বাজারে কাগজ শিল্পের চাহিদা রয়েছে। এ সব সত্ত্বেও কখনও কারখানার কাঁ𓂃চামাল, কখনও অন্য কোনও অজুহাত দেখাচ্ছে কর্তৃপক্ষ। কোনও রাজনৈতিক ব্যানার ছাড়াই তারা ধর্নায় বসেছেন শ্রমিকরা। তাদের দাবি, ৩০ তারিখ সাসপেশন অফ ওয়ার্কের নোটিশ দেওয়া হলেও বিনওা নোটিশে ৭ই জানুয়ারি থেকে মিল বন্ধ রয়েছে।