ভেঙে দেওয়া, মেরে দেওয়া থেকে বুকে পা তুলে দেওয়ার কথা শোনা গিয়েছিল তাঁর গলায়। এবার সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাপড় খুলে নেওয়ার কথা বলে তুমুল বিতর্ক তৈরি করলেন তিনি। এই মন্তব্য নিয়ে রাজ্য–রাজনীতি এখন তোলপাড় হয়ে গিয়েছে। কারণ এꦆকজন মহিলা মুখ্যমন্ত্রী সম্পর্কে এমন কথা যে বলা যায় তা রাজ্যবাসী কল্পনা করতে পারছেন না। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রসঙ্গে বেফাঁস💙 মন্তব্য করে এখন বিতর্ক তৈরি করেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ–সভাপতি দিলীপ ঘোষ।
এদিকে উত্তরবঙ্গে নানা কর্মসূচি নিয়ে গিয়েছে বিজেপির মেদিনীপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষ। আজ, শুক্রবার সকালে ট্রেনে চেপে নিউ জলপাইগুড়ি পৌঁছন তিনি। স্টেশনের বাইরে চা–চক্রে যোগ দেন তিনি। সেখান থেকে একাধিক ইস্যুতে তৃণমূল কংগ্রেসকে তুলোধনা করেন দিলীপ🔯 ঘোষ। এদিন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করেছেন তিনি। পাশাপাশি বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কুরুচি☂কর ভাষায় আক্রমণ করেন এই বিজেপির শীর্ষ নেতা। তাতে বাংলার মানুষের কাছে দিলীপ ঘোষের ভাবমূর্তি আরও খারাপ হল বলেই মনে করা হচ্ছে।
ঠিক কী বলেছেন দিলীপ? অন্যদিকে এদিন শিলিগুড়িতে তাঁকে জিজ্ঞাসা করা হয় অভিꦛষেক বন্দ্য🎉োপাধ্যায়ের নয়া কর্মসূচি তৃণমূলে নবজোয়ার নিয়ে। যা ঘোষণা করেছেন স্বয়ং তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ। এই কর্মসূচির জেরে গ্রামে গ্রাম🔯ে যে সভা হবে তাতে ডাকা হবে সব দলের নেতাদের। আর এটা শুনেই ক্ষোভপ্রকাশ করলেন দিলীপ ঘোষ। তাঁর কটাক্ষ, ‘অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ডাকার কে? উনি কোন হরিদাস পাল? উনি ক𒁏ি মুখ্যমন্ত্রী? মুখ্যমন্ত্রীরও ডাকার সাহস নেই। আমার দলের নেতারা গিয়ে কাপড় খুলে দেবে।’ এই মন্তব্য নিয়ে এখন জোর আলোচনা শুরু হয়ে গিয়েছে।
আর কী বলেছেন বিজেপি সাংসদ? এদিন তাঁকে ডাকার কথাও জানিয়েছেন তিনি। ♓তবে এদিন তিনি যে মন্তব্য করেছেন সেটা গোটা রাজ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। এসবের পাশাপাশি দিলীপ ঘোষ আরও বলেন, ‘ওনাদের ক্ষমতা নেই কাউকে ডাকার। নিজের দলের লোকেদের প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছেন না। বিজেপিকে কি ডাকবে। আমিও তো সাংসদ। সেরকম হলে আমাকেই ডাকুন না।’ কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী সম্পর্কে এমন কুরুচিকর মন্তব্য নিয়ে সর্বত্র নিন্দা শুরু হয়েছে। এই নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস বড় কোনও পদক্ষেপ করতে পারে বলে সূত্রের খবর।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার𒀰 HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক //htipad.onelink.me/277p/p🅘7me4aup