একুশের নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেস থেকে একাধিক নেতাকে বিজেপিতে নেওয়া হয়েছিল। তা নিয়ে দলের মধ্যে উষ্ম🐽াপ্রকাশ করেছিলেন অনেকে। আদি নেতাদের উপর ভরসা না রেখে, টিকিট না দিয়ে বহু ঝামেলায় পড়তে হয়েছিল বঙ্গ–বিজেপির নেতাদের। এবার একই ঝামেলার সম্মুখীণ হতে হল বিজেপির সহ–সভাপতি জয়প্রকাশ 💞মজুমদারকে।
কেন ঝামেলায় পড়তে হল জয়প্রকাশকে? জ💎ানা গিয়েছে, বাগদার বিধায়ক বিশ্বজিৎ দাস তৃণমূল কংগ্রেসে ফিরে গিয়েছেন। ওখান থেকেই তিনি এখানে এসেছিলেন। তারপর বিধায়ক হয়েছিলেন। এবার বিজেপির সাংগঠনিক বৈঠকে বিশ্বজিতের সমালোচনা করলেন জয়প্রকাশ মজুমদার। কিন্তু এখন আর সমালোচনা করে কি হবে! বৈঠকের বাইরে এই নিয়ে ক্ষোভ উগরে দেন বিজেপি কর্মীরা। তাঁদের প্রশ♌্ন, কেন তৃণমূল কংগ্রেস থেকে আসা মাত্রই বিধানসভা নির্বাচনের টিকিট দেওয়া হয়েছিল বিশ্বজিৎকে?
এই প্রশ্নের সরাসরি উত্তর তিনি দলের নেতা–ক🐼র্মীদের দেননি বলে খবর। বাগদা বিধানসভার সব মণ্ডল কমিটি নিয়ে সাংগঠ🌄নিক বৈঠকে ছিল হেলেঞ্চার একটি লজে। সেখানে হাজির ছিলেন জয়প্রকাশ। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে বাগদা কেন্দ্রের প্রার্থী হয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস থেকে আসা বিশ্বজিৎ। বিজেপির টিকিটে জয়ী হয়ে তিনি তৃণমূল কংগ্রেসে ফিরে যাওয়া যান। এই নিয়ে কর্মীদের ক্ষোভের মুখে পড়তে হয় রাজ্য বিজেপির সহ–সভাপতিকে।
এই বিষয়ে জয়প্রকাশ মজুমদার বলেন, ‘ಌএই বৈঠক বেশ তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ বাগদার বিজেপি বিধায়ক ভয়ে এবং লোভে তৃণমূল কংগ্রেসে চলে গিয়েছে। বিজেপি রাজ্যে ক্ষমতায় না আসায় কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ আছে। আমরা সেই কথাগুলিই শুনতে এসেছি। তাত♏ে তো মতামত বিনিময় হবেই। তা হয়েছে। এবার সেই রিপোর্ট রাজ্য সভাপতিকে জানিয়ে দেব।’