খাস কলকাতায় বিএসএনএল-এর ৪জি পরিষেবা এখনই চালু হচ্ছে না। আগে ৪জি🍃 পরিষꦇেবা চালুর যে পরিকল্পনা ছিল তা থমকে গিয়েছে। আপাতত ৩জি স্পেকট্রাম দিয়েই কলকাতা সংলগ্ন শহরতলির কিছু জায়গায় বিক্ষিপ্ত ভাবে ৪জি চালু করতে চাইছে সংস্থাটির কলকাতা শাখা। সংস্থা সূত্রে খবর, সব ঠিকঠাক চললে এই মাসেই পরিষেবা চালু হবে। জেলা দিয়েই শুরু হবে বিএসএনএলের ৪জি পরিষেবা।
ক্যালকাটা টেলিফোনস সূত্রে খবর, কলকাতায় টাওয়ারের ঘনত্ব বেশি,🤪 সেখানে ৩জি স্পেকট্রাম দিয়ে ৪জি চালুর প্রযুক্তিগত সমস্যা আছে। তাই এই মাসে দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হুগলিᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ, হাওড়ার কিছু অঞ্চলে ১০৭টি ৪জি টাওয়ার বসানো হচ্ছে। স্পেকট্রাম না মেলা পর্যন্ত এভাবেই আংশিক পরিষেবা দেওয়া ছাড়া উপায় নেই। গ্রাম দিয়েই তাই শুরু হবে ৪জি।
২০১৯ সালের অক্টোবর মাসে পুনরুজ্জীবন প্রকল্প ঘোষণার সময় বিএসএনএলকে ৪জি স্পেকট্রাম দেওয়ার আশ্বাস দেয় কেন্দ্র। একবছর পর জানা গেল, তা শুরু হতে চলেছে🦹 গ্রামবাংলা দিয়ে। আর ব্রাত্য থাকবে কলকাতা। আগে বিএসএনএলের ওয়েস্ট বেঙ্গল (গ্যাংটকে), কেরালা, ওড়িশা সার্কলের মতো কিছু শাখা ৩জি স্পেকট্রাম দিয়ে অল্প কিছু অঞ্চলে পরীক্ষামূলক ভাবে ৪জি পরিষেবা চালু করেছে। কিন্তু বিএসএনএলের মোট এলাকার তুলনায় সেট𝄹া নগণ্য। এই পরিষেবা থমকে রয়েছে স্পেকট্রামের অভাবেই।
কেন এমন হল? জানা গিয়েছে, কলকাতাকে দিয়ে ৪জি পরিষেবা আনার পরিকল্পনা ছিল ক্যাল–টেলের। তাই তারা কিছু যন্ত্রাংশও কেনে। কিন্তু স্পেকট্রাম মেলেনি। তাই ৪জি টাওয়ারই চালু করা যায়নি। নতুন যন্ত্রাংশ কেনার বরাত দেওয়ার প্রক্রিয়াও থমকে যায় লাদাখ সীমান্তে উত্তেজনার জেরে। তখন বিদেশি সংস্থা দরপত্র দিতে পারবে না বলে জানায় কেন্দ্র। তাই আপাতত জেলার হাতে🐟 গোনা কিছু অঞ্চলে ৩জি স্পেকট্রাম মারফত ৪জি পরিষেবা আনতে চাইছে তারা। এটাকে অনেকে য়ুয়ু দিয়ে ছাতু মাখার কৌশল বলে মনে করছেন।
উল💎্লেখ্য, সব রাজ্য সরকারি দফতর ও তাদের সংস্থায় টেলি পরিষেবার ভার বিএসএনএল, এমটিএনএলকে দেওয়ার বিষয়টি ♉বিবেচনার আর্জি জানিয়েছে কেন্দ্র। কেন্দ্রের সব মন্ত্রক, দফতর, রাষ্ট্রায়ত্ত এবং স্বশাসিত সংস্থায় এই দুই সংস্থার পরিষেবা বাধ্যতামূলক হয়েছে।