অঙ্গনওয়াড়ি স্কুলের খিচুড়িতে কখনও মরা টিকটিকি আবার কখনও পোকা থাকার অভিযোগ সাম্প্রতিক অতীতে বহুবার শোনা গিয়েছে। এবার অঙ্গনওয়াড়ি স্কুলের খিচুড়িতে মিলল শুঁয়ো🅠পোকা। পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়া পুরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের নারান্দা অঙ্গনওয়াড়ি স্কুলের খিচুড়িতে শুঁয়োপোকা পাওয়া গিয়েছে। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে। আতঙ্ক ছড়িয়েছে শিশু-সহ অভিভাবকদের মধ্যে। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি স্কুলের মিড ডে মিলের অবস্থা খতিয়ে দেখতে রাজ্য এসেছিল কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দল। তারপরে এমন ঘটনায় অঙ্গনওয়াড়ি স্কুলের খাবারের গুণগত মান নিয়ে ফের উঠেছে প্রশ্ন।
বিষয়টি জানাজানি♓ হতেই তৎপরতার সঙ্গে স্থানীয় পুর সুস্বাস্থ্য কেন্দ্রে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয় শিশুদের। এর আগেও ওই আইসিডিএস কেন্দ্রের খিঁচুড়িতেতে শুঁয়োপোকা পাওয়া গিয়েছে বলেই অভিযোগ করেছেন শিশুদের অভিভাবকেরা। তাঁদের অভিযোগ, স্কুল কর্তৃপক্ষের গাফিলতির ফলেই এমন ঘটনা বারবার ঘটছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এই অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে ২২১ জন শিশুকে খিঁচুড়ি দেওয়া হয় প্রতিদিন। সেই মতো আজও তাদের খিঁচুড়ি এবং ডিম দেওয়া হয়েছিল। হঠাৎ একজন দেখতে পান খিঁচুড়ির মধ্যে মরা শুঁয়োপোকা। যার ফলে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন শিশু এবং অভিভাবকরা। প্রসঙ্গত, বেশ কিছুদিন আগে পাঁশকুড়ার মাইশোরা এলাকার শ্যামপুরের একটি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে টিকটিকি পড়ে ছিল। য𒁏া নিয়ে এক প্রকার শোরগোল পড়ে গিয়েছিল গোটা এলাকায়। তার রেশ কাটতে না কাটতেই ফের আজকে পাঁশকুড়ার নারােন্দা ৫ নম্বর ওয়ার্ডের অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে শুঁয়োপোকা পড়ে থাকতে দেখা যায়। যা নিয়ে এক প্রকার আতঙ্ক ছড়ায় এলাকাবাসীর মধ্যে।
এমন ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায় গোটা এলাকায়। খবর পেয়ে দ্রুততার সঙ্গে অঙ্গনওয়াড়ির সমস্ত শিশুদের স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে গ𝔍িয়ে চিকিৎসা করা হয়। যদিও খাবার খেয়ে কেউ অসুস্থ হয়নি। তবে আতঙ্কে অসুস্থ হয়ে পড়ে এক ছাত্র। যদিও খাবারে শুঁয়োপোকা থাকার কথা অস্বীকার করে🧸ন আইসিডিএসের কর্মীরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন পাঁশকুড়া পুরসভার চেয়ারম্যান নন্দকুমার মিশ্র। তিনি আইসিডিএস কেন্দ্রটি পরিদর্শণ করার পরে স্বাস্থ্য কেন্দ্রে আসা শিশুদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও𒆙। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক //htipad.onelink.me/277p/p7me4aup