কব্জি থেকে ডান হাꦆতের অংশটি কেটে নিয়েছে স্বামী। তারপরেও এগিয়ে যেতে চাইছে রেণ🐭ু খাতুন। শুধু মুখ্যমন্ত্রীর কাছে একটু সহায়তা চেয়েছিলেন তিনি। আর লড়াকু সেই নারীর পাশে দাঁড়িয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তার চাকরির ব্যবস্থার পাশাপাশি কৃত্রিম হাত, চিকিৎসার ব্যবস্থার আশ্বাস দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। আর সেই আশ্বাসের কথা জেনে খুশির আলো সাহসী রেণুর চোখে।
অন্যদিকে স্বা𓆉মীর শাস্তি চেয়েছিলেন রেণু। এত বড় বিপর্যয়ের জন্য ওই যুবক দায়ী বলে অভিযোগ। হাতে꧑ প্রবল ব্যাথা। তার মধ্যেই রেণু বলেন, গ্রেফতার হয়েছে শুনেছি। তার কঠোর থেকে কঠোরতম শাস্তি হোক।
রেণু বলেন, মুখ্যমন্ত্রী মায়ের মতো আমার পাশে দাঁড়িয়েছেন। এটা ভেবে আমি স্বস্তি পেয়েছি। উনি আমাকে সন্তানতুল্য ভেবে এই ব্যবস্থা করেছেন। এদিকে তার স্বাস্থ♎্যসাথী কার্ডের চিকিৎসার কেন ব্যবস্থা হয়নি সেনিয়ে খোঁজ নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
একথা শুনে স্বস্তি যেন আরও কিছুটা বেড়েছে কেতুগ্রামের রেণুর। স্বামী যখন জীবনে অন্ধকার নামিয়ে আনার চেষ্টা করেছে তখন পাশে পেয়েছেন মায়ের মতো মুখ্যমন্ত্রীকে। রেণু বলেন, আমার স্বাস্থ্য সাথী কার্ড ছিল না। রাতারাতি আমার নাম ঢোকানো হয়েছে। সেটা জমাও দেওয়া হয়েছে। রাজ্য সরকার এত তাড়াতাড়ি ব্যবস্থা করায় আমি খুশি। ৫৭ হাজার টাকা জমা করা হয়েছিল। ওটা ফেরৎ দেওয়া হবে। স্বাস্থ্য সাথী কার্ডে আমার চিকিৎসা করা হবে। রেণুর ওলটপালট জীবনে আরও যেন কিছুটা আলো ফেলে꧂ছেন মুখ্যমন্ত্রী।