কেন্দ্রীয় এজেন্সি লাগিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসকে দমিয়ে রাখা যাবে না। এই কথা বারবার বলেছেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যো🍨পাধ্যায় এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তাই যে কোনও পরিস্থিতিতে লড়াই জারি থাকবে বলেই বা🐻র্তা দিয়েছিলেন তাঁরা। এবার সেটা কাজে করে দেখালেন তৃণমূল সুপ্রিমো। কুন্তল ঘোষের চিঠি কাণ্ডে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে তলব করল সিবিআই। আগামিকাল, শনিবার সকাল ১১টায় অভিষেককে নিজাম প্যালেসে যেতে বলা হয়েছে নোটিশে। তাই আজ রাতেই নবজোয়ার স্থগিত রেখে কলকাতায় আসছেন অভিষেক। আর ওই জনজোয়ারের মুখোমুখি হবে তৃণমূলনেত্রী। মানুষকে তিনি ফিরিয়ে দেন না।
এদিকে এই পরিস্থিতিতে নবজোয়ার যাত্রা বন্ধ করতে দিলেন না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই খবর পেয়েই দ্রুত তৃণমূল সুপ্রিমো সিদ্ধান্তꦐ নিয়েছেন, শুক্রবার বাঁকুড়ার চক পাত্রসায়রে যে সভায় অভিষেকের বলার কথা ছিল সেখানে কলকাতা থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বক্তব্য রাখবেন। তবে ভার্চুয়াল মাধ্যমে। চক পাত্রসায়রে অভিষেকের যেখানে সভা ছিল সেটি সোনামুখী বিধানসভার অন্তর্গত। ইতিমধ্যেই লোক জমায়েত হতে শুরু করেছে। আর সিবিআইয়ের নোটিশ পেয়ে কলকাতায় ফিরছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। নব জোয়ার কর্মসূচিকে একই ধারায় বয়ে নিয়ে🅺 যেতে ভার্চুয়ালি বক্তব্য রাখবেন দিদি।
অন্যদিকে তৃণমূল সূত্রে খবর, ২২ মে আবার সোনামুখী থেকে নবজোয়ার যাত্রা শুরু করবেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তাই মানুষের পাশে থাকলেন মুখ্যমন্ত্রী। আর সিবিআই জিজ্ঞাসাবাদ সেরে অভিষেকও ফিরবেন। তবে মুখ্যমন্ত্রীর এই দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়াটা তাঁর স্বকীয় সাংগঠনিক সিদ্ধান্ত বলেই মনে করা হচ্ছে। রোদের মধ্যে কয়েক হাজার কর্মী–সমর্থক যাতে হতাশ না হন সেদিকে তাকিয়েই এমন সিদ্ধান্ত বলে মনে করা হচ্ছে। সামনে পঞ্চায়েত নির♚্বাচন। তাই কোনও খামতি রাখতে চান না মমতা। বং দেখিয়ে দিতে চান প্রতিকূল পরিস্থিতিতে কেমন করে কাজ করতে হয়।