দুয়ারে সরকার শিবিরে জমির পাট্টার জন্য আবেদন গ্রহণ করার পরিষেবা চালু করছে রাজꦆ্য সরকার। ১ নভেম্বর থেকেই রাজ্যজুড়ে শুরু হচ্ছে ‘দুয়ারে সরকার’ শিবির। সেটা চলবে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত। এবার পঞ্চম দুয়ারে সরকারের প্রস্তুতি খতিয়ে দেখলেন মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী। সমস্ত দফতরের সচিবদের পাশাপশি ভার্চুয়ালি উপস্থিত🐠 ছিলেন জেলাশাসক, বিডিও এবং মহকুমাশাসকরাও। এবার যাঁদের রেশন কার্ড নেই রাজ্যের সেই সমস্ত বাসিন্দাদের জন্য ‘দুয়ারে সরকার’ শিবিরে বিশেষ সুবিধা দিতে নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
ঠিক কী নির্দেশ দেওয়া হয়েছে? জমির পাট্টার জন্য আসা সমস্ত আবেদনপত্রের অনুসন্ধান এবং যাচাইয়ের কাজ আগামী ৩১ ডিসেম্বরের 𝄹মধ্যে শেষ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নতুন করে পাট্টা পাওয়ার যোগ্য এমন উপভোক্তাদের নামের তালিকাও তৈরি করে ফেলতে সময়সীমা ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বেঁধে দেওয়া হয়েছে। আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই শেষ করা হ💦বে জমির পাট্টা দেওয়ার কাজ। কৃষি এবং বাসস্থান তৈরি উভয়ের জন্যই পাট্টার আবেদন নেওয়া হবে দুয়ারে সরকার শিবিরে।
রেশন নিয়ে কী কাজ করা হবে? নবান্ন 🔜সূত্রে খবর, ১ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া দুযারে সরকার শিবিরে খাদ্যসাথী কাউন্টারে গিয়ে ৪ নম্বর ফর্ম পূরণ করে জমা দিলেই সঙ্গে সঙ্গেই মিলবে ‘ই–রেশন কার্ড’। আর আবেদকারীর যদি আরকেএসওয়াই–১ এবং আরকেএসওয়াই–২ শ্রেণির কার্ড হয় তবে পরের সপ্๊তাহ থেকেই রেশন পেতে শুরু করবেন তিনি। আবার গৃহ এবং কৃষি—এই দুই ক্ষেত্রের বিদ্যুৎ বিলের বকেয়া🌃 সংক্রান্ত সমস্যারও নিষ্পত্তি করা হবꦬে। কিছু টাকা ছাড়ও দেওয়া হবে।
রেশন কার্ড নিয়ে কী বলছেন খাদ্যমন্ত꧟্রী? ‘দুয়ারে সরকার’ শিবিরে ‘অনস্পট ই–রেশন কার্ড’ দেওয়ার বিষয় নিয়ে রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ বলেন, ‘নানা কাজে ব্যস্ত থাকায় বহু মানুষ খাদ্যদফতর অফিসে এসে ফর্ম ও প্রয়োজনীয় নথি জমা দিয়ে রেশন কার্ড করতে পারেননি। তাঁদের জন্য মুখ্যমন্ত্রী বিশেষ সুবিধা করে দিলেন। দুয়ারে সরকারে এসেই ৪ নম্বর ফর্ম ও সংশ্লিষ্ট নথিগুলি জমা দিলেই সঙ্গে সঙ্গে তাঁর ই–মেলে বা মোবাইল ফোনের হোয়াটসঅ্যাপে ই–রেশন কার্ড চলে যাবে। প্রত্যেকটি শিবিরেই খাদ্যসাথী কাউন্টারে ফুড ইনস্পেক্টর থেকে শুরু করে দক্ষ কর্মীরা থাকবেন। ফর্ম জমা দিলেই অনলাইনে আপলোড হবে। যাঁদের সমস্ত ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚনথি আপটুডেট থাকবে তাঁদের সঙ্গে সঙ্গেই ই–রেশন কার্ড দিয়ে দেওয়া হবে।’