লক্ষাধিক টাকা তছরূপের অভিযোগে সিআইডির নজরে সোদপুরের এক পুলিশ ইনফর্মার। গতকালই সোদপুরে অভিযান চালিয়েছিল ইডি। এসএসসি দুর্নীতিকাণ্ডে সুব্রত মালাকার নামক এক চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টকে গ্রেফতার করেছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টোরেট। আর এরপর এবার সিআইডি হানা দিল সোদপুরে। জানা গিয়েছে, সোদপুরের ঘোলায় হানা দিয়ে বাবাই দাস ওরফে হুলোর খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে সিআইডি। ধৃত বাবাই পানিহাটি পুরসভার ৩৪ নম্বর ওয়ার্ডের শরৎপল্লির বাসিন্দা। (আরও পড়ুন: আবারও🔯 বেলঘরিয়ায় ED, ধৃত CA-কে𒅌 নিয়ে হানা, SSC কাণ্ডে উদ্ধার হবে বিস্ফোরক প্রমাণ?)
বাবাই লক্ষাধিক টাকা তছরূপে যুক্ত বলে অভিযোগ উঠেছে। তবে♛ এই বিষয়ে বাবাইয়ের পরিবারের তরফে কিছু বলা হয়নি। তবে সাংবাদি💮কদের বাবাইয়ের মা বলেন, ‘পুলিশ এসে বাবাইকে খুঁজছিল। ও বাড়িতে ছিল না। পরে পুলিশ চলে যায়।’ জানা গিয়েছে, সিআইডি আধিকারিকদের দেখে বাড়ির ছাদ টপকে পালিয়ে যায় বাবাই। এদিকে পলাতক বাবাই স্থানীয় তৃণমূল কর্মী বলে জানা গিয়েছে।
আরও পড়ুন: CBI তলবে সাড়া ‘বিরক্ত’ পরেশের, BJP ক♈র🍸্মী অভিজিৎ খুনের ঘটনায় চলছে জিজ্ঞাসাবাদ
এর আগে গতকাল সাতসকালে সোদপুরের রাজেন্দ্রপল্লি এলাকায় একটি বাড়িতে হানা দিয়েছিলেন ইডির আধিকারিকরা। টানা সাড়ে ছয় ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করার পর সুব্রত মালাকারকে গ্রেফতার করা হয়। জানা🧜 গিয়েছে, সিএ হিসেবে পরিচয় দেওয়া সুব্রতর বাড়ি থেকে অনেক পাসবই বাজেয়াপ্ত করা হয়। ইডি-র আশা, এই পাসবইয়ে যে লেনদেনের হিসেব নিকেশ আছে তা থেকে মূল চক্রীর বিরুদ্ধে প্রমাণ পাওয়া যাবে। সুব্রতর নাকি ১০ থেকে ১২টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের হদিশ পেয়েছে ইডি। এই সুব্রত মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাজ করতেন বলে জানা গিয়েছ🐟ে।
এদিকে ইডির দাবি, তিন-চারদিনের মধ্যেই সোদপুরের বাড়ি বিক্রি করে এখান থেকে পালাতে চেয়েছিলেন সুব্রত। তবে তার🃏 আগেই ধরা পড়লেন তিনি। তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, সুব্রতর অ্যাকাউন্টের পাসবই দেখে জানা গিয়েছে, মোটা অঙ্কের টাকা তাঁর অ্যাকাউন্টে ঢোকার পরই তা চলে যেত অন্য কারও অ্যাকাউন্টে। 🍷অনলাইনে কাকে সুব্রত টাকা পাঠাতেন, তাই খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। এই আবহে প্রভাবশালী কোনও ব্যক্তির নাম জড়িয়ে পড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।