ফের একবার রেললাইনের পাশে বস্তিতে আগুন লাগল শহর কলকাতায়। দিন দুই আগেই দক্ষিণ কলকাতায় কাঁকুলিয়া রোডে বস্তিতে আগুন লেগেছিল। আর রবিবার সাত সকালে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটল উল্টোডাঙার রেললাইনের পাশের বস্তিতে। রিপোর্ট অনুযায়ী, এখনও পর্যন্ত সেখানে ১০ থেকে ১২টি বাড়ি পুড়ে গিয়েছে। এদিকে আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে সেখানে পৌঁছেছে দমকলের ৬টি ইঞ্জিন। ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়েছেন দমকলমন্ত্রী সুজিত বসুও। (আরও পড়ুন: 'সংবিধানে ওয়াকফ আইনের কোনও স্থান নেই', ক💮ংগ্রেসকে তোপ দেগে বললেন নরেন্দ্র মোদী)
আরও পড়ুন: তৈরি হবে গভীর নিম্নচ��াপ, বাংলার কোন জেলায় হবে বৃষ্টি? জান♐ুন আবহাওয়ার পূর্বাভাস
আরও পড়ুন: আশায় বুক বেঁধে থাকജা সরকারি কর্মীরা খেলেন জোর ধাক্কা, প্রকাশ্যে নয়📖া আপডেট
জানা গিয়েছে, আজ ভোর সাড়ে ৫টা নাগাদ আগুন লাগে বস্তির একটি বাড়িতে। এরপরই দ্রুত সেই আগুন ছড়িয়ে পড়তে থাকে। এরপর সেখান থেকে বস্তিবাসীদের নিরাপদ স্থানে সরানো হয়। এদিকে ঠিক কীসের থেকে আগুন লাগে, তা এখনও জানা যায়নি। প্রাথমিকভাবে অনুমান, শর্ট সার্কিটের কারণে আগুন লেগে থাকতে পারে। আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসার পর কুলিং প্রক্রিয়া চলবে। এরপরই আগুনের কারণ খুঁজতে তদন্ত শুরু করবে দমকল। (আরও পড়ুন: সু𝔉কান্তকে 'পা𝔍র্টটাইম সভাপতি' আখ্যা, তথাগত বললেন, '…মমতা চিরকাল শাসন করবেন')
আরও পড়ুন: মিটবে বকে🐈য়া ড🌞িএ-র 'জ্বালা', শীঘ্রই ১৮৬% 'লাভ' হবে সরকারি কর্মীদের?
এদিকে রিপোর্ট অনুযায়ী, কয়েক ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়েছে দমকল। এখন আর আগুন ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা নেই। এদিকে আগুনের তাপে বস্তিতে থাকা সিলিন্ডার ফেটে ফের আগুন ছড়াতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এই আবহে সিলিন্ডারগুলি বের করে আনার 💃চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে সেই বস্তি এলাকা ঘিঞ্জি হওয়ায় প্রাথমিক ভাবে দমকলকে বেগ পেতে হয়েছিল আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে।
এদিকে ঘটনাস্থলে সাংবাদ𓆏িকদের মুখোমুখি হয়ে মন্ত্রী সুজিত বসু বলেন, 'সকালে আমরা খবর পাওয়ার পরেই দমকলের গাড়ি চলে এসেছিল। তার আগে স্থানীয় বাসিন্দারা আগুন নেভানোর চেষ্টা করেছিলেন। তাঁরা সহযোগিতা করেছেন। বিধায়ক সুপ্তি পাণ্ডেও এসেছেন। আগুন আপাতত নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে। কিন্তু অনেক বড় বস্তি। আগুন আরও ছড়িয়ে পড়তে পারত, কিন্তু দমকলকর্মীদের তৎপরতায় বড় ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো গিয়েছে। আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের সাহা🍬য্য করবেন স্থানীয় বিধায়ক এবং পুরপ্রতিনিধি। পুরসভা থেকে যা যা সাহায্য পাওয়ার কথা, সেগুলি আমি দেখব। এখানে তুলো, প্লাস্টিক-সহ বেশ কিছু দাহ্য পদার্থ ছিল। তবে আমাদের সৌভাগ্য, হতাহতের কোনও খবর নেই। যদিও কুলিং প্রক্রিয়ায় কিছুটা সময় লাগবে।'