কোনও কাগজ লাগবে না। শুধু মন্দিরের পুরোহিতের সার্টিফিকেট দেখালেই CAAর অধীনে🦄 নাগরিকত্ব পেয়ে যাবেন। শুক্রবার হুগলির বলাগড়ে হুগলি লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়ের সমর্থনে নির্বাচনী সভায় এই দাবি করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি দাবি করেন, CAA নিয়ে মানুষকে ভুল বোঝাচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। CA♒Aর জন্য কারও নাগরিকত্ব যাবে না।
এদিন শুভেন্দুবাবু বলেন, ‘CAA কারও নাগরিকত্ব কাড়ার আইন নয়। ৩ কোটি বাঙালি হিন্দু ধর্মীয় কারণে এক কাপড়ে বাংলাদেশ থেকে চলে এসেছেন। এই ছিন্নমূল মানুষဣকে যেন কেউ উদ্বাস্তু বলতে না পারে, তাদের সহনাগরিকের মর্যাদা দিতে নরেন্দ্র মোদী CAA করে দিয়েছেন। কিচ্ছু করতে হবে না। কোনও কাগজ লাগবে না। আপনারা এটাতে ফিল আপ করবেন। আমি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চ্যালেঞ্জ করছি। CAAর জন্য যদি কারও নাগরিকত্ব যায় তাহলে আমি ইস্তফা দেব। আর যদি না যায় তাহলে উনি ইস্তফা দেবেন তো’?
আরও পড়ুন: সুজাতা মণ্ডলকে সেন্সর করল তৃণমূল কংগ্রেস, দলীয় বৈঠক থেকে জাꩵরি হয়েছে নির্দেশ
তিনি দাবি করেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মুসলিমদের ভয় দেখাচ্ছেন। আপনি বলছেন আবেদন করলে D হয়ে যাবে। সেটাও চ্যালেঞ্জ দিয়ে গেলাম। কোনও কাগজ লাগবে না। একটা কলাম পড়ে যাচ্ছি। সার্টিফিকেট ফ্রম এ লোকালি রেপিউটেড ইন্সটিটিউশন। সামাজিক সংস্থা, বুঝলেন তো? মন্দির আছে তো গ্রামে? পুরোহඣিতের একটি সার্টিফিকেট দিলেই আর কিচ্ছু লাগবে না। আমরা সব করে দেব। আর কিচ্ছু লাগবে না। আপনাকে প্রমাণ করতে হবে না আপনি বাংলাদেশি’🔯।
উদ্বাস্তুদের আশ্বস্ত করে শুভেᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚন্দুবাবু বলেন, ‘পাসপোর্ট ভিসা চাইলে গেলে, চাকরির ভেরিফিশনে ৭১ সালের আগের দলিল চাওয়া হয়। আমাকে বলা হয় না। এই অপমানের হাত থেকে বাঁচানোর লড়াই। পিআর ঠাকুর, হরিচাঁদ ঠাকুর, গুরুচাঁদ ঠাকুরের লড়াই সফল করেছেন 🧸আমাদের মোদীজি’।
আরও পড়ুন: মডিউল গড়ে নিয়োগ দুর্নীতি? 'জালি' চা꧅করির মাথা? কেষ্টর জেলার মন্ত্রীর বাড়িতে ED
লোকসভা ভোটের মুখে দেশ জুড়ে CAA কার্যকর করেছে মোদী সরকার। বিজেপির দাবি, এই আইন মানুষকে নাগরিকত্ব দেওয়ার জন্য। এই আইনে কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার কোনও ব্যবস্থা নেই। বিরোধীদের দাবি, এই আইন থেকে মুসলিমদের বাদ দেওয়ায় কেন্দ্র👍ের অভিষন্ধি স্পষ্ট। যদিও আইন লাগু হতেই উৎসবের মেজাজ দেখা গিয়েছে মতুয়াসহ বাংলাদেশ থেকে আসা উদ্বাস্তুদের মধ্যে। এদিনে🌳র সভায় রীতিমতো CAAর ফর্ম নিয়ে হাজির হন তিনি। বোঝানোর চেষ্টা করেন, CAAর ফলে উদ্বাস্তুদের দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ হবে। ক্ষতিগ্রস্ত হবেন না কেউ।