বিতর্কিত কৃষি আইনের সুফল বোঝাতে সারা রাজ্যে প্রচার কর্মসূচিতে নেমেছে বিজেপি। আর তার নেতৃত্বে রয়💝েছেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ। শনিবার যখন পূর্ব মেদিনীপুরের হলদিয়ায় দিলীপবাবু সভা করছেন তখন দক্ষিণ ২৪ পরগনার বজবজের নোদাখালিতে ক🅰ৃষি আইনের সমর্থনে বিজেপি–র মিছিলে ঘটে গেল ধুন্ধুমার কাণ্ড।
এদিন বজবজ ১ নম্বর ব্লকের বাওয়ালি থেকে সত্যপীরতলার দিকে মিছিল করে যাচ্ছিলেন বিজেপি কর্মী–সমর্থকরা। শখের বাজারের দিকে এগোতে থাকলে মিছ✨িলে হামলা চালায় তৃণমূলের লোকজন। এমনই অভিযোগ বিজেপি–র। দুই দলে🍃র কর্মী–সমর্থকদের মধ্যে মুহূর্তে সঙ্ঘর্ষ বেধে যায়। ইটবৃষ্টির পাশাপাশি বোমাবাজিরও অভিযোগ উঠেছে। ঘটনায় দু’পক্ষের বেশ কয়েকজন আহত হন।
এদিক💖ে, তৃণমূলের অভিযোগ, মিছিল যাওয়ার সময় জননেত্রী মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামে কটূ কথা বলে কয়েকজন বিজেপি কর্মী–সমর্থক। তাদের নিষেধ করা হলে বচসা শুরু হয় আর তা থেকে হাতাহাতি। তৃণমূলের দলীয় কার্যালয়ে ভাঙচুর চালানোরও অভিযোগ উঠেছে বিজেপি–র বিরুদ্ধে। পরে পুলিশ এসে উভয়পক্ষের ছত্রভঙ্গ করে, কয়েকজনকে আটকও করা হয়েছে।
এই ঘটনার প্রতিবাদ জা🦋নিয়ে এদিন টুইট করেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ। টুইটে তাঁর অভিযোগ, বজবজে মিছিল চলাকালীন বিজেপি কর্মীদের ওপর হামলা চালানো হয়েছে। বোমাবাজি ও গুলি চালিয়ে♓ছে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। কার্যকর্তাদের বেপরোয়া ভাবে মারধর করা হয়েছে। দোকানপাটে লুঠ চালিয়েছে দুষ্কৃতীরা। শ্লীলতাহানি করা হয়েছে বিজেপি মহিলা মোর্চার সদস্যদের। এই রাজ্যে গণতন্ত্র কোথায়?