গ্রীষ্মের প্রখর রদে পুড়ছে♉ বাংলা। হাঁসফাঁস গরমে তীব্র অস্বস্তিতে বঙ্গবাসী। সকাল থেকে যেমন থাকছে সূর্যের চোখ রাঙানি আবার বেলা বাড়তি সূচ ফোটাচ্ছে রোদ। গত কয়েকদিন ধরেই ছিটেফোঁটা বৃষ্টি নেই। তারওপর প্রতিদিনিই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে তাপমাত্রা। গত মঙ্গলবার কলকাতায় তাপমাত্রার পারদ ৪৩ ডিগ্রির ঘরে পৌঁছে গিয়েছিল। আবার কিছু জেলায় ৪৫ ডিগ্রি পার করে গিয়েছিল। এমন অবস্ꦬথায় তীব্র গরমে যেমন অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন আবার প্রখর রোদে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকেই। এই অবস্থায় এই সমস্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য জরুরি ভিত্তিতে ব্যবস্থা নিয়েছে হাওড়ার ছোট-বড় থেকে শুরু করে মাঝারি হাসপাতাল। সেখানে তৈরি করা হয়েছে কোল্ড রুম।
আরও পড়ুনঃ তাপপ্রবাহ𝓰ের জের, সাময়িক ক্লাস বন্ধ করꦰল CU, স্কুলে গরমের ছুটিও বাড়ছে
সাধারণত তীব্র এই গরমে হিট স্ট্রোক, হিট ক্রাম্প, হেডেক সহ একাধিক সমস্যা দেখা যাচ্ছে। সে ক্ষেত্রে অসুস্থ হয়ে পড়া ব্যক্তিদের ইমারজেন্সিতে নিয়ে এসে তাদের চিকিৎসা করা হচ্ছে। তবে সমস্ত অসুস্থদের চিকিৎসার জন্য সম্প্রতি হাওড়া জেলা প্রশাসন জেলার সমস্ত 🧜ব্লক থেকে শুরু করে জেলা হা💜সপাতালে জরুরি ভিত্তিতে এই কোল্ড রুম তৈরি করার নির্দেশ দেয়। তারপরেই হাসপাতালগুলিতে এই ব্যবস্থা গড়া হয়েছে। এখানে গরমে অসুস্থদের চিকিৎসার ব্যবস্থা থাকছে।
কি এই কোল্ড রুম?
হাওড়া জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, এই কোল্ড রুম হল শীততাপ নিয়ন্ত্রিত। তাতে এসির ব্যবস্থা রয়েছে। 💞এছাড়াও চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা থাকছে। তাছাড়াও থাকছে ওআরএস, ঠাণ্ডা জল প্রভৃতি। এই কোল্ড রুমগুলিতে অসুস্থদের চিকিৎসার জন্য দায়তবে থকাছেন একজন চিকিৎসক ও নার্স। তারা রোগীদের দেখভাল করবেন।
আরও পড়ুনঃবাগুই🌠আটিতে নিখোঁজ যুবকের দেহ উদ্ধার, গরমে অসুস্থ হওয়ার কারণেই মৃত্যু!
স্বাস্থ দফতরের আধিকারিকদের কথায় এই তীব্র গরমে রোগীদের সুস্থ করে ত𝔍ুলতে কোল্ড রুম তৈরি ছাড়া আর কোনও উপায় নেই। পাশাপাশি গরমে অসুস্থ হয়ে পড়া মানুষদের যাতে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় সে বিষয়েও প্রচার করা হচ্ছে। এর পাশাপাশি পুলিশকে এই গরমের মধ্যে কাজ করতে হচ্ছে। তাই তাদের অসুস্থ হয়ে পড়ার সম্ভাবনাও থাকছে। সেই কারণে তাদেরকেও ওআরএস সরবরাহ করা হচ্ছে বলে জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে।