কলকাতায় বৃষ্টির দেখা নেই। দুদিন একটু মেঘলা থাকলেও বুধবারᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ থেকে ফের প্রচন্ড ভ্যাপসা গরম। অন্য়দিকে প্রবল বৃষ্টি দার্জিলিংয়ে। সেই সঙ্গেই তিস্তা নদীতে জলস্ফীতি। তার জেরে পরিস্থিতি ক্রমশই ঘোরালো হয়ে যাচ্ছে। একাধিক রাস্তা বন্ধ হয়ে গিয়েছে বলে খবর। এদিকে বৃষ্টিতে পাহাড় দেখার জন্য় যারা কালিম্পং গিয়েছেন সমস্যায় পড়তে পারেন তাঁরাও। সেকারণে এনিয়ে পর্যটকদের সাবধান করা হয়েছে। কোনওভাবেই ঝুঁকি নিয়ে তাঁরা𝓰 যাতে প্রবল বৃষ্টিতে রাস্তায় না বের হন সেব্যাপারে অনুরোধ করা হয়েছে।
এদিকে প্রবল বৃষ্টির জেরে দার্জিলিং-কালিম্পং সড়ক প্রায় বন্ধ হয়ে গিয়েছে। মূলত তিস্তার জল বৃদ্ধির জেরে পেশকের রাস্তার উপর দিয়ে জল বইছে। সেকারণেই ওই এলাকায় গাড়ি চলাচল আপাতত বন্ধ করা হয়েছে। তিস্তাবাজার ও সংলগ্ন এলাকার বাসিন্⛎দাদেরও সতর্ক করা হয়েছে। কোনওভাবেই পর্যটকরা যাতে ঝুঁকি নিয়ে রাস্তায় না বের হন সেব্যাপার🃏ে বলা হয়েছে।
তিস্তাবাজার ও সং�𝔍�লগ্ন এলাকার বাসিন্দাদের বিশেষভাবে সতর্ক করা হয়েছে। কালিম্পং জেলা প্রশাসন, দুর্যোগ মোকাবিলা দফতর গোটা পরিস্থিতির উপর নজর রাখছে।
তবে ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক পুরোপুরি বন্ধ করা হয়নি। কিন্তু অত্যন্ত সাবধানে যাতায়াত করার জন্য় বলা হয়েছে। কারণ একাধিক জায়গায় মূল রাস্তার উপর জল উঠে এসেছে। তার জেরে যেকোনও মুহূর্ꦍতে বড় বিপদ আসতে পারে।
এদিকে♎ নতুন করে কিছু জায়গায় ধস নামতে শুরু করেছে। লিকুভির, রবিঝোরা এলাকায় সত♓র্কতা জারি করা হয়েছে।
সূত্রের খবর, সিকিম, দার্জিলিং ও কালিম্পংয়ে প্রবল বৃষ্টির জেরে সমস্যা তৈরি হচ্ছে। ক্রমাগত জল বাড়ছে তিস্তার। দুকূল🍷 ছাপিয়ে বইছে তিস্তার জল। দার্জিলিং-কালিম্পং সড়কের𝔍 উপর দিয়ে বইছে জল। একেবারে ভয়াবহ পরিস্থিতি।
এর আগে বালুখোলা ও লিকুভিরে ধস নেমেছিল। সেকারণেই ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক বন্ধ রাখতে হয়েছিল। এবার আবার কালিম্পং-দার্জিলিং সড়কের উপর দিয়ে জল বইছে। পরিস্থিতি ক্রমশ ঘোরালো হয়ে উঠছে। সিকিম, ভুটান ও উত্তরবঙ্গে প্রবল বৃষ্টির জেরে নদীগুলিতে জল বৃদ্ধির সম্ভ🃏াবনা রয়েছে।
এদিকে আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে এখনই উত্তরবঙ্গে দুর্যোগ কমার কোনও সম্ভাবনা নেই। অসম, মেঘালয়, সিকিম ও🉐 উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। উত্তরের জেলাগুলিতে অন্তত চার পাঁচ দিন বৃষ্টি হতে পারে। জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারেও অতি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। একাধিক নদীর জলস্তর ক্রমশ বাড়ছে।