আজ, মঙ্গলবার সকালে গড়িয়া স্ট🎃েশনের কাছে রেললাইনে ফাটল দেখা যায়। আর তার জেরে সকালে শিয়ালদা দক্ষিণ শাখায় আংশিক ব্যাহত হয় ট্রেন চলাচল। গড়িয়া স্টেশনের কাছে লাইনে ফাটল দেখা দেওয়ায় তড়িঘড়ি মেরামতির কাজও শুরু করা হয়। তবে এদিন শিয়ালদা দক্ষিণ শ๊াখায় সকাল ৬টা ৪৭ থেকে বন্ধ ছিল ট্রেন চলাচল। ৮টা থেকে আবার ট্রেন চলাচল শুরু হয়। তবে স্বাভাবিক হতে আরও বেশি সময় লেগে যায় বলে খবর। এই ঘটনার জেরে শিয়ালদা দক্ষিণ শাখায় চার জোড়া লোকাল ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। বেশ কিছু ট্রেন দেরিতে চলছে।
এদিকে সপ্তꦆাহের শুরুতেই এমন ঘটনা ঘটায়𝓀 রেল পরিষেবা বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। আজ মঙ্গলবার সকালে ৮টা ৩২ মিনিটের ক্যানিং–শিয়ালদা মাতৃভূমি লোকাল–সহ চার জোড়া ট্রেন বাতিল করতে হয়েছে। আর তার জেরে শিয়ালদা দক্ষিণ শাখার রেল দুর্ভোগের মুখে পড়েন নিত্যযাত্রীরা। শনিবার এবং রবিবার ছুটি ছিল। তার সঙ্গে জুড়ে যায় শ্রমিক দিবসের ছুটি। সোমবার নিয়ে টানা তিনদিন ছুটি কাটিয়ে মঙ্গলবার সকালে সবাই কাজে বেরিয়ে ছিলেন। কিন্তু ট্রেনের লাইনে ফাটলের জেরে পরিষেবা বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। আর তাতেই নাজেহাল হতে হয় নিত্যযাত্রীদের। শিয়ালদা দক্ষিণ শাখায় প্রচুর ট্রেন বাতিল করা হয়। একাধিক স্টেশনে সেটা ঘোষণাও করা হয়।
অন্যদিকে গড়িয়া প্ল্যাটফর্মের কাছে রেললাইনে ফা🍌টল নজরে আসতেই মেরামতের কাজ শুরু করা হয়। সেই কাজ শেষ হলে তারপর শুরু হয় ট্রেন🐟 চলাচল। স্বাভাবিক হচ্ছে ট্রেন চলাচল। তবে পুরো পরিষেবা স্বাভাবিক হতে অনেকটা সময় লেগে যায়। ক্যানিং থেকে ৭টা ৫০ মিনিটের ট্রেন ৮.২০ সময়ে ছাড়ে। তাতে নাকাল হন অফিস 🐬যাত্রীরা। অনেকেই সময়ে পৌঁছতে পারেননি গন্তব্যে বলে অভিযোগ। আবার অনেকে পরিস্থিতি বিচার করে সড়ক পথ ধরে গন্তব্যে রওনা হন।
তারপর ঠিক কী ঘটল? এই লাইন মেরামত হতেই ট্রেন চলতে শুরু করে। এখন সেখানে স্বাভাবিক হয়েছে ট্রেন পরিষেবা। ট্রেন চলতে শুরু করলেও প্ল্যাটফর্মে ভিড় জমে যায়। সেই ভিড় নিয়েই চলছে এখন ট্রেন। বহু যাত্রী প্ল্যাটফর্মে অপেক্ষা করছিলেন। যাঁরা ট্রেন চলাচল করতেই ঝাঁপিয়ে পড়েন। আবার অনেকগুলি ট্রেন বাতিল করার জের🅺েই ভিড় জমে যায়। তবে এখন ধীরে ধীরে ভিড় কমতে শুরু করেছে। ট্𝄹রেন লাইনে ফাটল শুনে অনেকে আতঙ্কে ভুগতে থাকেন।