জেলায় জেলায় তৈরি হয়েছে সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল। একেবারে ঝা চকচকে বিল্ডিং। কোথা෴ও আবার পিপিপি মডেলে কোনও একটি বিশেষ বিভাগের পরিষেবা দেওয়া হচ্ছে। তবে বাসিন্দাদের একাংশের অভিযোগ নজরদারির অভাবে সেই পিপিপি মডেলে চলা ইউনিটেও নানা অব্যবস্থা চলছে। সব জেনেও চুপ করে থাকছে কর্তৃপক্ষ। এবার তেমনি অভিযোগ উঠে এসেছে জলপাইগুড়ি জেলা হাসপাতাল থেকে। স্থানীয় সূত্রে খবর পিপিপি মডেলে তৈরি ডিজিটাল এক্স রে পরিষেবার ব্যবস্থা রয়েছে এখানে। কিন্তু গত কয়েকদিন ধরেই দেখা 🉐যাচ্ছে এই ইউনিটে এক্স রে প্লেটের আকাল। তবে বিকল্প ব্যবস্থাও খুঁজেছে এই ইউনিট।
আপাতত এক্স রে মেশিনের 🌌মনিটর থেকে স্মার্ট ফোনের মাধ্যমে ছবি তোলা হচ্ছে। এরপর সেই ছবিই দেখানো হচ্ছে চিকিৎসককে। এমনটাই দাবি রোগী ও রোগীর পরিজনদের একাংশের। তবে অনেকের আবার স্মার্ট ফোনও নেই। তাদের কী হবে? তারও বিকল্প ব্যবস্থা করা হয়েছে এই ইউনিটের তরফে। ইউনিটের কর্মীরাই স্মার্টফোনে মনিটর থেকে এক্স রে পরীক্ষার রেজাল্টের ছবি তুলে সেটি রোগীর আত্মীয় পরিজনদের হোয়াটস অ্যাপে পাঠিয়ে দিচ্ছেন। এক্সে রে প্লেট কম থাকায় আপাতত কিছু ক্ষেত্রে এভাবে এক্স রে-র ফলাফল জানতে হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এদিকে স্মার্ট ফোন না থাকায় এক্স রে করতে এসে ফিরে যেতে হয়েছে এমন অভিযোগও রয়েছে। তবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, এক্স রে প্লেটের কিছু সমস্যা রয়েছে। তবে জটিল রোগ বা হাসপাতালে ভর্তি কোনও রোগীর ক্ষেত্রে এক্স রে প্লেট দেওয়া হচ্ছে। অন্যান্য সমস্যা কিছু থাকলে দ্রুত মেটানো হবে।