সাতসকালে ঘুম ভাঙল উত্তরবঙ্গের মানুষের তীব্র ভূমিকম্পে। কেঁপে উঠল দার্জিল൩িং, জলপাইগুড়ি, ধূপগুড়ি, মালবাজার এবং উত্তরবঙ্গের বিস্তীর্ণ এলাকা। তবে এই তীব্র ভূমিকম্পের উৎসস্থল সিকিমের নামচি এলাকা। তবে ভূমিকম্পের তীব্রতা ছিল রি🐓খটার স্কেলে ৪.৪ মাত্রা। ভূমিকম্প ধরা পড়ার পর খবর প্রকাশ্যে আসতেই আতঙ্ক তৈরি হয়েছে মানুষের মধ্যে। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল তাদং থেকে প্রায় ২৯ কিলোমিটার দূরে বলে জানা যাচ্ছে। গোটা সিকিম জুড়ে এই কম্পন অনুভূত হয়েছে। ভূপৃষ্ঠ থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার গভীরতায় এই ভূমিকম্পের উৎপত্তি হয়। যা ভাবিয়ে তুলেছে অনেককে। আজ, শুক্রবার সকাল ৬টা ২৭ মিনিট নাগাদ এই ভূমিকম্প হয়েছে বলে খবর।
এদিকে সিক☂িমে এই ভূমিকম্প উৎপত্তি হলেও প্রভাব পড়েছে উত্তরবঙ্গ–সহ উত্তর পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলিতে। কেঁপে উঠেছে নেপালের মাটিও। ভুটানের পাশাপাশি উ🐎ত্তর বাংলাদেশেও কম্পন অনুভূত হয়েছে বলে খবর। আজ সকালে ভূমিকম্প হয় সিকিমে। সিকিমের সেরঙ্গে ভূমিকম্পের তীব্রতা ছিল ৪.৪ রিখটার স্কেল অনুযায়ী। ভূপৃষ্ঠ থেকে ১০ কিলোমিটার নীচে ভূমিকম্প হয়েছে বলে জানাচ্ছেন আবহাওয়াবিদরা। জায়গাটি দার্জিলিং থেকে ২২ কিলোমিটার উত্তরে সিকিমের রাভাংলার কাছে। রাভাংলা থেকে ১০ কিলোমিটার দক্ষিণ এবং দক্ষিণ পশ্চিম দিকে অবস্থান। গ্যাংটক থেকে ৩০ কিমির পশ্চিম ও দক্ষিণ–পশ্চিমে অবস্থান ছিল।
আরও পড়ুন: আগামী মাসেই কি ৬ বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন? দুর্গাপুজোর আ꧑গেই ভোꦿট শেষে তৎপরতা
অন্যদিকে ভারতের ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির পক্ষ থেকে এই ভূমিকম্পের রিপোর্ট করা হয়। ইউনাইটেড স্টেটস জিওলজিক্যাল সার্ভে, ইউরোপীয় ভূমধ্যসাগরীয় সিসমোলজিক্যাল সেন্টার এবং জার্মান রিসার্চ সেন্টার ফর জিওসায়েন্সেসও এই ভূমিকম্পের কথা প্রকাশ করেছে। সেই খবরের ভিত্তিতে, ভূমিকম্পটি মৃদু ছিল। তাই বড় কোনও ক্ষতি হয়নি। তবে ভোরে অনেকেরই ঘুম ভাঙে কম্পনের অনুভূতিতে। আবার উত্তরবঙ্গের অনেক মানু💧ষ ভূমিকম্প টেরও পাননি। যেহেতু কেন্দ্রস্থলের কাছাকাছি এলাকায় কম্পন হয়েছে তাই অনেক বাড়িরই জানালা꧟র কাচ ভেঙে গিয়েছে। তাক থেকে পড়ে গিয়েছে জিনিসপত্র।