আবার গেরুয়া শিবিরে বড় ভাঙন। আবার তৃণমূল কংগ্রেসে ফেরার আর্জি দল ছাড়াদের। এবার মালদহের রতুয়া ১নং পঞ্চায়েত সমিতির ১৮ জন তৃণমূল কংগ্রেস সদস্য বিধানসভা নির্বাচনের আগে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। এবার তাঁরাই সদলবলে তৃণমূল কংগ্রেসে ফিরতে চ🌌েয়ে আবেদন করেছেন। ওই পঞ্চায়েত সদস্যরা জানান, তাঁরা ভুল বুঝඣে বিজেপিতে গিয়েছিলেন। সেই ভুল ভেঙে গিয়েছে। এবার তাঁরা ফিরতে চান। ফলে আবার ঘরওয়াপসি হতে চলেছে।
এখন বিজেপি ছেড়ে তৃণমূল কংগ্রেসে ফিরতে নেতৃত্বের কাছে আবেদন জানিয়েছেন মালদহের রতুয়া পঞ্চায়েত সমিতꦓির ১৮ জন সদস্য। মালদহের দলত্যাগী নেতারা তৃণমূল কংগ্র꧒েসের কাছে আবেদন জানানোর পর জেলা নেতৃত্ব সময় নিয়েছে ভেবে দেখার জন্য। তৃণমূল কংগ্রেস জেলা সভানেত্রী মৌসম বেনজির নুর এখন রাজ্য নেতৃত্বের অনুমতির অপেক্ষায় রয়েছেন বলে খবর।
এদিকে তাঁরা ঘরে ফেরার তোড়জোড় শুরু করলেও কঠিন সময়ে দলের পাশে না থাকার কারণে তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর হতে পারে তৃণমূল কংগ্রেস। মৌসম দলে আলোচনা করಌে সিদ্ধান্ত নিতে চাইছেন। অন্যদিকে বিজেপির গোবিন্দচন্দ্র মণ্ডল জানান, আমরা জোর করে কাউকে দলে নিইনি। ফলে কেউ যেতে চাইলে বাধাও দেব না। এই ভাঙন নিয়ে জেলায় চিন্তায় পড়েছে বিজেপি নেতৃত্ব। ক𒆙ারণ এভাবে ভাঙন অব্যাহত থাকলে সংগঠন ভেঙে পড়বে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা।
উল্লেখ্য, মুকুলের বাড়িতেও সেই ভাঙন সম্ভাবনা প্রবেশ করেছে। মুকুল–পুত্র শুভ্রাংশু রায় বেসুরো বাজতে শুরু করেছেন। সব্যসাচী দত্ত থেকে শুরু করে অনেক রাজ্যস্তরের নেতার কণ্ঠেও শোনা যাচ্ছে বিসর্জনের করুণ সুর। তার মধ্যেই পঞ্চায়েত সমিতিতে ভাঙন বেশ তাৎপ👍র্যপূর্ণ। আবার দীপেন্দু বিশ্বাস থেকে শুরু করে সোনালি গুহ, সরলা মুর্মু, অমল আচার্যদের পর নিচতুলার 🦂নেতা–নেত্রীদের মধ্যেও তৃণমূল কংগ্রেসে ফেরার হিড়িক পড়ে গিয়েছে।