ডুয়ার্স থেকে লাল চন্দনকাঠ পাচার হয়ে যাচ্ছে। এই অভিযোগ বারবার উঠলেও পাকড়াও করা যাচ্ছিল না পাচারকারীদের। কখনও মেডিক্যাল ভ্যানে আবার কখনও অন্য গাড়িতে করে চলে পাচার। এবার সোমবার রাতে পাচারের ছক বানচাল করল জলপাইগুড়ির বনদফতরের অফিসাররা। আর সেখান থেকে উদ্ধার হল ৪০০ কেজি লাল চন্দনকাঠ। রাতের অন্ধকারে গাড়িতে করে লাল চন্দনকাঠ পাচারের ছক কষেছিল পাচারকারীরা। সীমান্ত পেরিয়ে ভুটানে পাচার করার পরিকল্পনা ছিল। আর সেটাই গোপন সূত্রে খবর পেয়ে, বন দফতফের কর্মীরা ৪০০ কেজি 𒀰লাল চন্দনকাঠ উদ্ধার করল। একইসঙ্গে এই ঘটনায় দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
ঠিক কী ঘটেছে ডুয়ার্সে? লাল চন্দনকাঠ পাচার রুখতে বড় সাফল্য পেল বন দফতর। বন দফতর সুত্রের খবর, সোমবার রাতে মালবাজার থেকে অসমের দিকে একটি বড় গাড়ি করে বিপুল পরিমাণ প্রাণীর দেহের নানা অংশ পাচার করা হবে বলে খবর আসে গরুমারা ওয়াইল্ড লাইফ ডিভিশনে। সেই খবর পেয়েই মালবাজার এলাকায় অতিরিক্ত বন আধিকারিক জন্মেজয় পাল এবং বিন্নাগুড়ি ওয়াইল্ড লাইফ স্কোয়াডের রেঞ্জ অফিসার শুভাশিস রায় ফাঁদ পেতে রাখেন। আর সেই ফাঁদে পাচারকারীদের গাড়ির চাকা পড়তেই ঘিরে ফেলা হয়। বের🥃িয়ে আসে প্রাণীর দেহের অংশের পরিবর্তে লাল চন্দনকাঠ।
তারপর সেখানে ঠিক কী ঘটল? পাচারকারীদের গাড়ি সেখানে আসতেই তা দাঁড় করাতে যান বন দফতরের অফিসাররা। কিন্তু সেটার তোয়াক্কা না🐼 করেই বেরিয়ে যায় গꦫাড়িটি। তখন সেই গাড়ির পিছনে ধাওয়া করেন বন দফতরের অফিসাররা। ম⛄ালবাজার পেরিয়ে 💟গাড়ি যখন তেলিপাড়া চৌপতি এলাকায় এসে পৌঁছল তখন ঘিরে ফেলে গাড়ি ধরা হয়। আর তল্লাশি করতেই চোখ কপালে ওঠে অফিসারদের। গাড়ির ডিকির ভিতর স্তরে স্তরে রাখা লাল চন্দনকাঠ।