সন্দেশখালির স্টিং অপারেশন নিয়ে সিবিআ♛ইয়ের কাছে অভিষেক বন্๊দ্যোপাধ্যায়ের নামে অভিযোগ জানাতে কলকাতা পৌঁছে গিয়েছেন বিজেপি নেতা গঙ্গাধর কয়াল। শনিবার সন্ধ্যায় নবদ্বীপে নির্বাচনী জনসভা শেষে সাংবাদিকদের একথা জানালেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, এই ভিডিয়ো বানিয়েছে কয়লা ভাইপো, আইপ্যাকের প্রতীক জৈন ও তমাল নামে জনৈক সাংবাদিক।
CBIএ দায়ের হল অভিযোগ
এদিন শুভেন্দুবাবু বলেন, ‘এই ভিডিয়ো কয়লা ভাইপোর তৈরি করা। সঙ্গে আইপ্যাকের প্রতীক জৈন এবং তমাল বলে একজন একটা পোরꦇ্টাল চালায়। আগে একটা টিভি চ্যানেলে ছিল এরা মিলে এটা করেছে। খাবে না’।
তিনি জানান, ‘গ🍒ঙ্গাধর কয়াল ইতিমধ্যে সিবিআইয়ের ডায়রেক্টরকে লিখিত অভিযোগ করে দিয়েছেন꧂ ই-মেইলে। তিনি সিবিআই অফিসে যাচ্ছেন। তিনি কলকাতায় পৌঁছে গেছেন। সিবিআই অফিসে যাচ্ছেন, ভাইপোর বিরুদ্ধে অভিযোগ করার জন্য। বিষয়টা নিয়ে আমরা অনেক দূর যাব। পুরোপুরি অশুভ মতলবে করা হয়েছে’।
তৃণমূলের চক্রান্তের তত্ত্ব
শুভেন্দুবাবুর দাবি, ‘সন্দেশখালির লড়াইয়ের মুখ হচ্ছে মহিলারা, পীড়িতরা। প্রায় ৩৭৯টির মতো অভিযোগ হয়েছিল। কিছু পুলিশের কাছে। পরে আইনজীবী প্রিয়াঙ্কা টিব্রেওয়ালের নেতৃত্বে আইনজীবীদের যে দল গিয়েছিল তাদের কাছে। ত⛄ৃণমূল দাবি করেছে, ২৩৯টা জমি তারা ফেরত দিয়েছে। পুলিশ নিজে ৩টে ধর্ষণ ও শ্লীলতাহানির অভিযোগ করেছে। তাহলে সব কি মিথ্যা? নির্বাচনে হারবে বলে এজিনিস করেছে’।
শনিবার সকালে সন্দেশখালি ২ নম্বর মণ্ডলের বিজেপি সভাপতি গঙ্গাধর কয়ালের একটি ভিডিয়ো ফুটেজ প্রকাশ্যে আসে। সেখানে তাঁকে বলতে শোনা যায়, সন্দেশখালিতে কোনও মহিলা ধর্ষণের শিকার হয়নি। শুভেন্দু অধিকারী টাকা ও মোবাইল দিয়ে আন্দোলন চালিয়ে যেতে সাহায্য করেছেন। এমনকী ভোটে কত অস্ত্র লাগবে তাও তাঁকে বলতে শোনা যায় ক্যামেরার উলটো পাশে থাকা অজ্ঞাত পরিচয় এক ব্যক্তিকে। কণ্ঠস্বর ও ছবি যে তাঁর তা ইতিমধ্যে স্বীকার করেছেন গঙ্গাধরবাবু। ওদিকে বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্যের দাবি, ভিডিয়ো ফেক। কণ্ঠস্বরও গঙ্গাধরবাবুর নয়। বসিরহাটের বিজেপি প্রার্থ🍨ী রেখা পাত্রর দাবি, ষড়যন্ত্র করে চাপ দিয়ে গঙ্গাধরবাবুকে দিয়ে এসব কথা বলে থাকতে পারে তৃণমূল।