হাঁসখালি গণধর্ষণের তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে যেতেই অভিযুক্ত ব্রজগোপাল গোয়ালার বাড়িতে পৌঁছল কেন্দ্রীয় ফরেন্সিক 𒁃দল। বৃহস্পতিবার দুপুরে দরজা ভেঙে বাড়িতে ঢোকেন কেন্দ্রীয় ফরেন্সিক ল্যাবরেটরির বিশেষজ্ঞরꦛা। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত অভিযুক্তের বাড়িতে তল্লাশি চালাচ্ছেন তাঁরা।
গোয়েন্দা সূত্রের খবর, হাঁসখালি গণধর্ষণের পর মৃতার দেহের ম🏅য়নাতদন্ত হয়নি। মৃত্যুর আগে তাঁকে কোনও চিকিৎসকের কাছেও নিয়ে 💮যাওয়া হয়নি। মৃত্যুর পর ডেথ সার্টিফিকেট ছাড়াই দেহ নিয়ে গিয়ে পুড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে অভিযুক্ত ব্রজগোপাল গোয়ালার বিরুদ্ধে। ফলে এই ঘটনায় অভিযোগ প্রমাণে পারিপার্শ্বিক তথ্যপ্রমাণই ভরসা গোয়েন্দাদের।
সেকথা এদিন বিলক্ষণ টের পাওয়া যায় ফরেন্সিক দলের তৎপরতায়। এদিন দুপুরে দরজার তালা ভেঙে ওই বাড়িতে ঢোকার পর প্রতিটি ঘরের প্রায় প্রতিটি ইঞ্চি খতিয়ে দেখেন তাঁরা। সংগ্রহ করেন নমুনা। এরই মধ্যে সন্ধে নামে গ্রামে। তার পর হঠাৎই লোড শেডিং হয়ে যায় গোটা গ্রামে। তার মধ্যেই টর্চ জ্বালিয়ে তল্লাশি চালান গোয়েন্দারা। সূত্রের খবর, বাড়িতে একটি আগ্নেয়াস্ত্র লুকিয়ে রাখা আছে বলে খবর রয়েছে গোয়েন্দাদের কাছে। সেটির খোঁজ চালাচ্ছেন ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা। সন্ধ🌸ের পর সেখানে পৌঁছন সিবিআইয়ের শীর্ষ আধিকারিকরা।
ওদিকে ঘটনার প🌄র থেকে নিখোঁজ ব্রজগোপালের বাবা ও মা। তারা কোথায় রয়েছেন, এই ঘটনায় তাঁদ🍬ের ভূমিকা কী তাও খতিয়ে দেখতে চান গোয়েন্দারা।