ফরাক্কায় স𒊎েতু বিপর্যয়ের ঘটনায় আহত দু'জনকে কলকাতায় আনা হল। তাঁদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাঁকে ভেন্টিলেশনে রাখা হয়েছে।
আরও পড়ুন : গাফিলতি কিনা দেখতে তদন্ত হওয়া উচিত, সেতু বিপর🍸্যয় নিয়ে বললেন বাবুল
রবিবার সন্ধ্য🌠ায় ভেঙে পড়ে নির্মীয়মান নয়া ফরাক্কা সেতুর একাংশ। সেতুটি জাতীয় কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে তৈরি হচ্ছিল। দুর্ঘটনার জেরে মৃত্যু হয় দু'জনের। আহত হন কয়েকজন। তাঁদের মধ্যে দু'জনকে কলকাতায় নিয়ে আসা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে তাঁদের ই এম বাইপাসের ধারে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। পরে সেখান থেকে পার্ক সার্কাসের একটি বেসরকারি স্থানান্তরিত করা꧙ হয়।
হাসপাতাল সূত্রে খবর, বিহারের বাসিন্দা রঞ্জন কুম𝓡ারের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাঁর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়েছে। আপাতত তাঁকে ভেন্টিলেশনে রাখা হয়েছে। বারাণসীর বাসিন্দা মুকেশ পান্ডের অস্ত্রোপচার করা হবে। তাঁর পা ও কোমরে আঘাত রয়েছে।
আরও পড়ুন : ব্রিজ বিপর্যয়ের দায় কেন্দ্রের, অভিযোগ অধীরের
এদিকে🎃, সোমবার সকꦏালে দুর্ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে জুতো, হেলমেট। পড়ে রয়েছে ধ্বংসস্তূপ। তা সরানোর কাজ চলছে। তবে তার মধ্যেই সেতু তৈরিতে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। বিশেষজ্ঞদেরও প্রাথমিক অনুমান, সেতুর গার্ডার লাগানোর ক্ষেত্রে পদ্ধতিগত ত্রুটি থাকতে পারে।
কী কারণে সেতু ভেঙে পড়েছে, তা খতিয়ে দেখা হবে বলে জানিয়েছে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ। সেজন্য একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করা হয়েছে। পাশাপাশি সমান্তরাল তদন্ত করবে মালদহ পুলিশ। এছাড়াও কেন্দ্রের নিয়ম মেনে মৃতদের পরিবার ও আহতদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। তবে আপাতত সেতু নির্মা🦄ণকাজ স্থগিত রাখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ।
এদিন সকালে ঘটনাস্থলে যান উত্তর মালদহের সাংসদ খဣগেন মূর্মূ। তিনি জানান, দুর্ঘটনা নিয়ে কেন্দ্রকে রিপোর্ট দেবেন তিনি। বিরোধীদের দুর্নীতি, অনিয়মের তোপের প্রেক্ষিতে তিনি বলেন, 'এখন রাজনীতি করার সময় নয়।'