গঙ্গায় ধরা পড়ছে কেজি কেজি ইলিশ। আর তার জেরেই বাজারে ইলিশের দাম নেমেছে ২০০ টাকা কেজিতে। অবিশ্বাস্য মনে হলেও মুর্শিদাবাদের বিভিন্ন বাজারে এখন এ🔜ই দরেই বিক্রি হচ্ছে ইলিশ। গঙ্গায় ইলিশ ফেরায় খুশি মৎস্যজীবী, ব্যবসায়ী থেকে ক্রেতা প্রত্যেকেই।
মুর্শিদাবাদের গঙ্গাতীরবর্তী বিস্তীর্ণ এলাকার মানুষের জীবিকা নির্বাহ হয় মাধ ধরে। কিন্তু গত কয়েক দশকে গঙ্গায় ক্রমশ কমছিল ইলিশ মাছ। যার ফলে কমছিল তাদের উপার্জনও। কিন্তু দিন কয়েক হল গঙ্গায় ধরা পড়ছে ক্যুইন্টাল – ক্যুইন্টাল ইলিশ। ফরাক্কা থেকে জলঙ্গী পর্যܫন্ত সর্বত্র জালে পড়ছে ইলিশের ঝাঁক। আর তাতে কপাল꧅ ফিরেছে মৎস্যজীবীদের।
বুধবার সকাল থেকে মুর্শিদাবাদের বিভিন্ন বাজারে আসতে শুরু করে গঙ্গার ইলিশ। আর স্থানীয় ইলিশ বাজারে ঢুকতেই হু হু করে পড়তে শুরু করে আমদানি করা ইলিশের দাম। এমনকী ছোট মাপের ইলিশের দাম নেমেছে ২০০ টাকা কেজিতে। যাতꦑে এক একটা ইলিশের দাম পড়ছে মাত্র ৫০ টাকা।
ইলিশের দাম কমতেই বুܫধবার সকালে ব༺াজারে হানা দেন সাধারণ মানুষ। দর দাম করে পছন্দের ইলিশ ব্যাগে ভরেন তাঁরা। রয়েছে ৭০০ – ৮০০ গ্রাম ওজনের গঙ্গার ইলিশও।
মৎস্যজীবীরা বলছেন, বহু বছর গঙ্গায় ইলিশ ধরা পড়ে না। বিশে💝ষ করে ফরাক্কা বাঁধ দেওয়ার পর থেকে গঙ্গা থেকে ইলিশ উবে গিয়েছে। এবার ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সম্ভবত ✃সমুদ্র থেকে প্রচুর ইলিশ ঢুকে পড়েছে গঙ্গায়। সেই ইলিশ এসে পৌঁছেছে ফরাক্কা পর্যন্ত।
নাগাল♛ের মধ্যে গঙ্গার ইলিশ পেয়ে খুশি ক্রেতারাও। মুর্শিদাবাদে ঘূর্ণিঝড়ের তেমন🥂 প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা কম। উপর্যুপুরি ইলিশ পেয়ে দানাকেই ধন্যবাদ জানাচ্ছেন তাঁরা।