নাগরিಌকত্ব সংশোধনী আইন কার্যকর হওয়ায় কারও নাগরিকত্ব চলে গেলে বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দেব। মুসলিমদের আশ্বস্ত করতে বুধবার রানাঘাটের সভা থেকে এই দাবি করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সঙ্গে CAA নিয়ে ꦐমমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাতা ফাঁদে মুসলিমদের পা না দিতে সতর্ক করেন তিনি।
শুভেন্দুবাবু বলেন, ‘সর্বস্তরের মুসলমান নিশ্চিন্তে থাকুন। এই আইন কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার আইন নয়। এই আইন মতুয়া সমাজ পি আর ঠাকুরের লড়াইকে সমর্থন করার আইন। একজন কꦛারও কোনও ক্ষতি হবে না’।
তিনি বলেন, ‘আমার প্রিয় কয়েক পুরুষ꧙ ধরে পশ্চিমবঙ্গে থাকা মুসলিমরা ২ দিন হয়ে গেছে কেউ ফাঁদে পা দেননি। সিদ্দিকুল্লাহদের টুপি পরবেন না। দায়িত্ব নিচ্ছি, একজনেরও ক্ষতি হলে বিধায়ক পদ থেকে ইস্তফা দেব’।
এদিনের স🏅ভা থেকে শুভেন্দুবাবু জানান, CAAর অধীনে নাগরিকত্বের আবেদন করতে কোনও কাগজের প্রয়োজন হবে📖 না। শুধুমাত্র নাম আর কোন থেকে থেকে এসেছেন তা উল্লেখ করলেই পাওয়া যাবে নাগরিকত্বের নথি। যারা আবেদন করবেন সবাই নাগরিকত্ব পাবেন বলে আশ্বাস্ত করেন শুভেন্দুবাবু।
সোমবার সন্ধ্যায় দেশ জুডღ়ে লাগু হয়েছে CAA. এর পর মঙ্গলবার শুভেন্দুবাবু বলেন, CAA-র অধীনে কারও নাগরিকত্ব চলে গেলে আমি নাক খদ দেব। তিনি বলেন, ‘CAA কার্যকর হওয়ায় কোনও অশান্তি হবে না। সংখ্যালঘু মুসলিমরা বুঝেছেন এটা কারও নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার আইন নয়। আমি আপনাদের মাধ্যমে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা, স্বীকৃত পদে থেকে বলছি, একজন মুসলিমও যদি কোনও অসুবিধার মধ্যে পড়েন আপনার জন্য রাজ্যের বিরোধী দলনেতা আছে। এই আইন সম্পূর্ণভাবে উদ্বাস্তু হিন্দুদের সম নাগরিকত্বের আইন। কারও কাছ থেকে নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার আইন নয়। ভুল বুঝিয়ে কাজ হবে না। গতকাল রাতে লাগু হয়েছে। ১০ ঘণ্টা হয়ে গেছে। কার নাগরিকত্ব গেছে? এক জনকেও দেখাতে পারলে আমি নাকে খদ দেব ’