বীরভূমে ফের তৃণমূলের অন্দরে সেই পুরনো লড়াই নতুন করে মাথাচাড়া দিতে চলেছে। একদিকে অনুব্রত মণ্ডল ওরফে কেষ্ট।আর অপর💜দিকে কাজল শেখ। এতদিন জেলে ছিলেন কেষ্ট মণ্ডল। তার জেরে ধীরে ধীরে নিজের আধিপত্য বিস্তার করে ফেলেছিল কাজল। কিন্তু কিছুদিন আগেই ফিরে এসেছেন কেষ্ট মণ্ডল। তিহাড় থেকে সোজা বীরভূম। একাধিক রাজনৈতিক কর্মসূচিও পালন করেছেন। তবে সেখানে কাজল শেখকে একাধিক জ🏅ায়গায় দেখা যায়নি। তখনই ইঙ্গিত মিলেছিল ফাটল আরও চওড়া হচ্ছে।
বুধবার সকালে আচমকাই বাইক মিছিল করে কঙ্কালীতলায় গিয়েছিলেন কাজল শেখ ঘনিষ্ঠ নানুরের বিধায়ক বিধান মাঝি। কঙ্কালিতলা গ্রাম পঞ্চায়েতে অনুগামীদের নিয়ে বৈঠকও করেছিলেন। তবে সেই বৈঠকে উপস্থিক ছিলেন না অনুব্রত অনুগামী উপপ্রধান।
এই ঘটনাকে ঘিরে স্বাভাবিকভাবেই নানা চর্চা শুরু হয়েছে বীরভূম তৃণমূলের অন্দরে। প্রশ্ন উঠছে এই কঙ্কালীতলা পঞ্চায়েতে কার্যত ক্ষমতার রাশ রয়েছে অনুব্রত ঘনিষ্ঠ উপপ্রধান মামন শেখের হাতে। ত🌜বে কি মামনের হাত থেকে রাশ কেড়ে নিতেই কৌশলী চাল দিলেন কাজল ঘনিষ্ঠ বিধায়ক? তিনি এদিন উন্নয়ন সংক্রান্ত বৈঠক করেন। কিন্তু সেখাে দেখা গেল না উপপ্রধানকে। এদিনের বৈঠকে কাজল ঘনিষ্ঠ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক নিয়ে মামন শেখ বলেন, পঞ্চায়েতে কোনও বৈঠক হয়েছ🦄ে বলে জানি না। আমাকে ডাকা হয়নি। আমি ও বাকি সদস্যরা ছিলেন না। মামন বলেন, কেন ছিলাম না বলতে পারব না। তবে তিনি আমাদেরই বিধায়ক। কাজকর্ম দেখতে এসেছেন। আপত্তিটা কোথায়?