মহাষ্টমীর রাতে তখন দুর্গাপুজোর আনন্দে মেতে উঠেছে গোটা বাংলা। আর তার মধ্যেই রক্ত ঝরল মুর্শিদাবাদের ইসলামপুর থানা এলাকাওয়। রবিরার রাতে ইসলামপুরের শিশাপাড়া ক্লাব সংলগ্ন এলাকায় এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে খুন করার ঘটনায় এলাকায় তীব্র আলোড়ন তৈরি হয়েছে। আজ, সোমবার নবমীর দিনও এই আলোচনা চলছে এলাকায়। নিহত ব্যবসায়ীর নাম সফিকুল ইসলাম। দুর্গাপুজোর রাতেই এমন ঘটনাღয় নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
বিষয়ꦓটি ঠিক কী ঘটেছে? এদিকে ভরা বাজারেই এক ব্যাবসায়ীকে কুপিয়ে খুনের ঘটনা ঘটেছে। ইসলামপুর থানার অন্তর্গত শিশাপাড়া ক্লাবের মোড়ে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে খুন করার অভিযোগ উঠছে স্থানীয় এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় আলোড়ন পড়ে যায় গোটা এলাকায়। তবে এই হত্যার ঘটনা সম্পর্কে নিশ্চিত করে কিছু বলতে পারছেন না স্থানীয় বাসিন্দারা। খবর পেয়ে অকুস্থলে পৌঁছয় পুলিশ। অপরাধীর খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ। খুনের পিছনে রাজনৈতিক কোনও উদ্দেশ্য আছে কিনা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। নিহত যুবকের নাম সফিকুল ইসলাম। আতঙ্কের রেশ অব্যাহত রয়েছে নবমীর সকালেও।
তারপর ঠিক কী ঘটল? অষ্টমীর রাতে সফিকুল ইসলাম নামের ওই ব্যবসায়ী শিশাপাড়া ক্লাবের মোড়ে একটি মুদিখানার দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। তখন টিয়ারুল 𝐆(পানসু) নামের এক ব্যক্তি এসে ধারালো অস্ত্র দিয়ে হামলা করতে ঝাঁপিয়ে পড়ে। কিছু বুঝে ওঠার আগেই এলোপাথাড়ি কোপ পড়ে যায় সফিকুলের উপর। সেখানেই লুটিয়ে পড়েন সফিকুল ইসলাম। রক্তাক্ত হয়ে ওঠে রাজপথ। চিৎকার করতে থাকেন সফিকুল। তখন তড়িঘড়ি বাজারের লোকজন সফিকুল ইসলামকে উদ্ধার করে মুর্শিদাবাদের লালবাগ মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যান। কিন্কু চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: দুর্গাপুজোয় নোবেল কমিটির বাঙালি সদস্য এলেন কল𒆙কাতায়, আনছেন নিজের আবিষ্কৃত হার্📖টের ওষুধ
আর কী জানা যাচ্ছে? এই ঘটনার পর হামলাকারী ব্যক্তি পলাতক। কেন এই খুন? সেটা এখনও জানা যায়নি । ইসলামপুর থানার পুলিশ এসে পুরো ঘটনার তদন্ত করছে। ওই অপরাধী সফিকুলের গলায় তিনটি কোপ মারে। তারপরেই সেখান থেকে পালিয়ে যায় সে। সফিকুল যন্ত্রণায় ছটফট করতে থাকে। পুলিশ সূত্রে খবর, সফিকুল নামের ওই ব্যক্তির সঙ্গে কারও ব্যꩵক্তিগত শত্রুতা ছিল কিনা না, আর্থিক লেনদেনের কোনও কারণে এই হামলা হয়েছে কিনা, সবকিছুই খতিয়ে দেখা হচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। কেন এমন ঘটল? তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। চোখের সামনে খুন দেখে🐲 এলাকাবাসীর মধ্যে তীব্র আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।