পণের দাবিতে বধূকে খুনের অভিযোগ উঠল শ্বশুরবাড়ির বিরুদ্ধে। ঘটনা মুর্শিদাবাদের কান্দি থানা এলাকার ঘোষবাটি গ্রামের। নিহত মুনমুন মণ্ডল (২০)র বাবার অভিযোগ, বালিশ চাপা দিয়ে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছে তাঁর মেয়েকে। বধূর স্বামী বাপ🌠্পা ঘোষকে আটক করেছে পুলিশ।
নিহতের বাবা হেমন্ত মণ্ডল বলেন, ঘোষবাটি গ্রামের বাসিন্দা বাপ্পা ঘোষের সঙ্গে আমার মেয়ের ২ বছর আগে বিয়ে হয়েছিল। বিয়ের🐎 সময় ৪ লক্ষ টাকা পণ দিয়েছিলাম। বিয়ের পর আরও ২ লক্ষ টাকা পণ দাবি করতে থাকে তারা। সেই টাকা দিতে না পারায় শ্বশুরবাড়িতে আমার মেয়ের ওপর অত্যাচার করত স্বামী, শ্বশুর, শাশুড়ি, ননদ ও তাঁর স্বামী। বুধবার সকালে ফোন করে আমাকে জানানো হয় গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মঘাতী হয়েছে। আমি গিয়ে দেখি মেয়ের দেহ বিছানায় শোয়ানো। কোথাও ফাঁসের কোনও চিহ্ন নেই। ফাঁস দিয়ে থাকলে আমি না পৌঁছনো পর্যন্ত দেহ নামাল কেন?
তিনি বলেন, আমি নিশ্চিত জামাই ও বেয়াইরা মিলে আমার মেয়েকে বালিশ চাপা দিয়ে মেরেছে। আমি পুলিশে অভিযোগ করেছি। ওদের শাস্তি চাই। অভিযোগ পেয়ে স্বামী বাপ্পা ঘোষকে আটক করেছে পুলিশ। দেহ ময়নাতদন্তের জন্য মহকুমা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে🦂।