শহর ছাড়িয়ে এবার গ্রামে পাড়ি দিতে চলেছে ‘মা ক্যান্টিন’। এটি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের খেটে খাওয়া মানুষের জন্য আর একটি প্রꦗকল্প। সেটাই এবার সব মহকুমা হাসপাতালে শুরু হতে চলেছে। অর্থাৎ গ্রামীণ হাসপাতালে এবার মা ক্যান্টিন চালুর প্রস্তুতি নিচ্ছে রাজ্য সরকার। মাত্র পাঁচ টাকায় ডাল, সবজি–সহ ডিম–ভাতের সুবিধা গ্রামের মানুষজনও পেতে চলেছেন। ইতিমধ্যে দেড় কোটিরও বেশি উপভোক্তা সরকারি এই রান্না করা খাবারের👍 পরিষেবা গ্রহণ করেছেন।
বিষয়টি ঠিক কী হতে চলেছে? পুর ও নগরোন্নয়ন দফতর সূত্রে খবর, মাসে ১৫ লক্ষ মানুষ মা ক্যান্টিনের খাবার গ্রহণ করেন। এবার বিভিন্ন পুরসভায় আরও বেশি করে এই ক্যান্টিন খোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। গ্রাম থেকে মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য আসা মানুষের মুখে সামান্য মূল্যে ডিম–ভাত তুলে💦 দেওয়া হবে। এবার সব মহকুমাতেই মা ক্যান্টিন পৌঁছে দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে।
কেমন করে তা সম্ভব হবে? স্টেট আর্বান ডেভেলপমেন্ট এজেন্সি (সুডা) মা ক্যান্টিনের জন্য প্রয়োজনীয় টাকা বরাদ🍸্দ করে থাকে। মেডিক্যাল কলেজ এবং জেলা হা🃏সপাতালে এই ক্যান্টিন আছে। দুপুরে মেলে খাবার। সেই একই ধাঁচে এবার মহকুমার সমস্ত হাসপাতালগুলিতেও মা ক্যান্টিন চালুর পরিকল্পনা করা হয়েছে। ২০২১ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি মা ক্যান্টিনের সূচনা হয়। এই মিল প্রতি দশ টাকা করে ভর্তুকি দেয় রাজ্য সরকার। প্রতি মিলে নেওয়া হয় পাঁচ টাকা। প্রথমে কলকাতা এবং পরে সাতটি কর্পোরেশন–সহ এখন ১২১টি পুরসভায় এই ব্𝔍যবস্থা๊ আছে।