প্রশ্নের উত্তর না বলে দেওয়ার খেসারত দিতে হল মাধ্যমিকের পরীক্ষার্থীকে। পরীক্ষা চলাকালী⭕ন এক পরীক্ষার্থীর কাছে তার পিছনের বেঞ্চে থাকা অন্য পরীক্ষার্থী ক্রমাগত প্রশ্নের উত্তর জানতে চেয়েছিল। আর উত্তর না বলাতেই ঘটল বিপত্তি । পরীক্ষা শেষে হল থেকে বের হতেই ওই পরীক্ষার্থীকে মারধর করল তার পিছনের বেঞ্চে থাকা পরী🎃ক্ষার্থী। এমনই ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়াল জলপাইগুড়ি জেলা স্কুলে। ঘটনায় আহত হয়েছে ঋষভ দাস নামে ওই পরীক্ষার্থী। তাকে জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেন চিকিৎসকরা।
অভিযোগ, ঋ🍃ষভ যে বেঞ্চে বসে পরীক্ষা দিচ্ছিল, তার ঠিক পিছনে বেঞ্চে🔯 বসেছিল অভিযুক্ত ওই ছাত্র। পরীক্ষা চলাকালীন ঋষভকে পিছন থেকে বার বার সে প্রশ্নের উত্তর জানতে চাইছিল । কিন্তু, পরীক্ষা কেন্দ্রে শিক্ষকদের নজরদারি থাকায় পিছন ফিরে উত্তর বলে দিতে পারেনি ঋষভ। ক্রমাগত প্রশ্নের উত্তর বলে না দেওয়াই প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ হয়ে যায় পিছনে থাকা ওই পরীক্ষার্থী। তখনই অভিযুক্ত ছাত্র পরীক্ষা শেষে ঋষভকে দেখে নেওয়ার হুমকি দেয়। পরীক্ষা চলাকালীন প্রশ্নের উত্তর দ্রুত শেষ করার চাপে প্রথমে সেই কথায় খুব বেশি গুরুত্ব দেয়নি ঋষভ। কিন্তু পরীক্ষা হল থেকে বেরোতেই ঘটে বিপত্তি।
ঋষভের অভিযোগ, পরীক্ষা হল থেকে বেরোনোর পরে ওই পরীক্ষার্থী আচমকাই তাকে পিছন থেকে লাগাতার কিল-ঘুষি মারতে শুরু করে। ঘটনায় মাথা ও কনে চোট পায় রিষভ। এদিকে, ছেলেকে মারধরের কথা জানতে পেরে ছুটে আসেনꦏ তার বাবা সুবীর দাস। তিনি ছেলেকে জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাকে ছেড়ে দেন চিকিৎসকরা। একইসঙ্গে তার বাবা স্কুলের প্রধান শিক্♛ষকের কাছে এ নিয়ে অভিযোগ করেন। এ বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন জলপাইগুড়ি জেলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক ধর্মচাঁদ বাড়ুই।