আদিবাসীদের নাম করে বহু ভুয়ো শংসাপত্র হয়েছে। ফলে সরকারি পরিষ♍েবা পাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন আসল উপভোক্তারা। সেই সব ভুয়ো শংসাপত্র বাতিল করা হচ্ছে বলে উত্তরবঙ্গের প্রশাসনিক অনুষ্ঠানে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘আদিবাসীদের নাম নিয়ে অনেক ভুয়ো সার্টিফিকেট হয়েছে। আমরা সেগুলি রিভিউ করে দেখছি। অনেক শংসাপত্র বাতিল করা হয়েছে। আপনাদের অধিকার যাতে কেউ ছিনিয়ে নিতে না পারে, সেটা আমরা লক্ষ্য রাখছি। অনেক শংসাপত্র বাতিল করা হয়ে🐲ছে। আগামীদিনে রিভিউ করে বাকি ভুয়ো কার্ড বাতিল করা হবে।’
এর আগে বিরোধীরা এই ধরনের ভুয়ো কার্ডের🌜 বিরুদ্ধে সরব হয়েছে। এবার খোদ মুখ্যমন্ত্রী তা স্বীকার করে জানিয়ে দিলেন, রাজ্য সরকার হাত গুটিয়ে বসে নেই। ভুয়ো কার্ডের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই সরকার ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছে।
এ দিন মুখ্যমন🌊্ত্রী জানান, অনেক আদিবাসী রয়েছে যাদের কার্ড না থাকায় তাঁরা বিভিন্ন সরকারি পরিষেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। অবিলম্বে তাঁদের আদিবাসী শাংসপত্র তৈরি করতে বলেন মমতা।
১৫ ডিসেম্বর থেকে জেলায় জেলায় ফের দুয়ারে সরকার শুরু হচ্ছে। স🏅েখানে গিয়ে আদিবাসী শংসাপত্র তৈরির জন্য বলেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আপনাদের মধ্যে যাঁদের সার্টিফিকেট নেই, তাঁরা দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে আবেদন করবেন। পরিবারের কারও একজনের এই সার্টিফিকেট থাকলে সেটা দেখে নতুন আবেদনকারীকে সার্টিফিকেট দেওয়া হবে।’
পাট্টা বিলি
রবিবারের প্রশাসনিক সꦓভায় মুখ্যমন্ত্রী বলেন, সমস্ত চা শ্রমিকদের পাট্টা দেওয়া হবে। সেই সঙ্গে বাড়ি করার জন্য ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে। আলিপুরদুয়ার জেলায় ৬,৪২২ জন চা শ্রমিককে পাট্টা দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
(পড়ুন। লোকসভা ভোটের ♏আগে ফের বন্ধ ♑চা বাগানের শ্রমিকদের জন্য ভাতা ঘোষণা মমতার)
এছাড়া বন্ধ চা বাগানের শ্রমিকদের মাসে ১৫০০ টাকা করে ভাতা দেবে সরকার। এ মাস থেকেই তা চালু করার বিষয়ে নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত𓄧্রী মꦆমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার সঙ্গে বিনামূল্যে বিদ্যুৎ ও পানীয় জল দেওয়া হবে।