পরকীয়া সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছে মা। সেখান থেকে কোনওভাবেই বেরিয়ে আসা সম্ভব নয়। তাই পরকীয়া সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে নিজের নাবালিকা মেয়েকে জোর করে বিয়ে দিলেন মা। তারপরও সম্পর্কে স্বাচ্ছন্দ্য আসছিল না। কতদিন আর এসব সহ্য করা যায়? শ🍷েষে স্বামীর ঘর ভেঙে সেই জামাইয়ের সঙ্গেই নতুন সংসার পাতলেন শাশুড়ি। ঘটনাস্থল নন্দীগ্রাম।
ঠিক কী ঘটেছে নন্দীগ্রামে? স্থানীয় সূত্রে খবর, নন্দীগ্রাম–১ ব্লকের ꦍভেকুটিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের শ্রীপুর গ্রামে মেয়েকে ‘সতীন’ হিসাবে মেনে নিয়ে তার মা জামাইয়ের বাড়িতে রয়েছেন। এই ঘটনায় শাশুড়ি–জামাইয়ের বিরুদ্ধে নন্দ🦄ীগ্রাম থানায় এফআইআর দায়ের করেছেন শ্বশুরমশাই। আইসি সুমন রায়চৌধুরী বলেন, ‘আমরা লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। মামলা দায়ের করা হয়েছে। নাবালিকার বিয়ের ঘটনা কোনওভাবেই বরদাস্ত করা হবে না।’
বিষয়টি কেমন করে ঘটল? জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত ওই জামাইয়ের বাড়ি ভগবানপুর থানার নারায়ণদাঁড়ি গ্রামে। তাঁর চুলের ব্যবসা। তাই তাঁর নন্দীগ্রামে আসা যাওয়া ছিল। এখানেই শ্রীপুর ꦉগ্রামে ওই গৃহবধূর সঙ্গে পরিচয় হয়। তার🦹পর শুরু প্রেম। আর তা থেকে গড়ে ওঠে ঘনিষ্ঠতাও। ওই গৃহবধূর দু’টি মেয়ে এবং এক ছেলে। বড় মেয়ের বয়স ১৫ বছর। এই ব্যবসায়ী যুবকের সঙ্গে পরকীয়ার সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে তাঁর সঙ্গে মেয়ের বিয়ে দেন। গত ৯ জুন নাবালিকা মেয়﷽েকে বাড়ি থেকে বের করে নিয়ে গিয়ে বিয়ে দিয়ে দেন। গোটা পরিবারকে অন্ধকারে রেখেই তিনি এই কাজ করেন।