হিমাচল প্রদেশে পর্বত অভিযান। আর তা করতে গিয়ে শ্বাসকষ্ট শুরু 𒀰হয় পর্বতারোহীর। ꦛআর তার জেরেই মৃত্যু হল ইছাপুর মেটাল অ্যান্ড স্টিল ফ্যাক্টরি এক কর্মীর। ওই ব্যক্তির নাম সুব্রত প্রামাণিক (৪৮)। সুব্রতবাবু হিমাচল প্রদেশের মাউন্ট শিনকুন ওয়েস্টে অভিযান করতে যান। ওই পাহাড়ে ওঠার সময়ই তাঁর শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। বেস ক্যাম্পের আসার পথেই তাঁর মৃত্যু হল। তাঁর মৃত্যুর খবর বাড়িতে পৌঁছতেই শোকের ছায়া নেমে এসেছে প্রামাণিক পরিবারে। ট্রেকিং করাই তাঁর নেশা ছিল। এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটল জগদ্দলের কেউটিয়া জগদ্ধাত্রীতলার বাসিন্দা সুব্রত প্রামাণিকের সঙ্গে।
এদিকে পরিবার সূত্রে খ🐼বর, ট্রেকিংয়ের নেশা ছিল সুব্রত প্রামাণিকের। দু’বছরে এবার পাহাড়ের অভিযানে যেতেন। আগেও বহু জায়গায় তিনি গিয়েছেন। সুতরাং পাহাড়ে চড়ার অভ্যাস বহুদিন ধরেই তাঁর ছিল। ইছাপুর মেটাল অ্যান্ড স্টিল ফ্যাক্টরিতে একটি ট্রেকার্স ক্লাবও আছে তাঁদের। প্রত্যেক বছর ওই ক্লাব থেকেই তাঁরা ট্রেকিং সামিট করতেন। এই ১৩ অগস্ট ৬ সহকর্মীর সঙ্গে জগদ্দলের কেউটিয়া জগদ্ধাত্রীতলা এলাকার বাড়িতে থেকে হিমাচল প্রদেশের উদ্দেশে রওনা হন সুব্রত প্রামাণিক। তখন ছিল এক 𒈔আনন্দঘন মুহূর্ত। যা শোকে বদলে গেল।
আরও পড়ুন: ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার ফেরত ফর্ম দিক রাজ্য সরকার’, ফেসবুকে বিকৃত বিপ্লবীদের বার্তা কুণালের
অন্যদিকে কাজের ফাঁকে সময় পেলেই বেরিয়ে পড়তেন নানা পর্বত শৃঙ্গে ট্রেক করতে। আর এই ট্রেকিংয়ের নেশাই প্রাণ কেড়ে নিল তাঁর। সুস্থ সবল অবস্থায় বাড়ি থেকে বের হলেও ফিরলেন নিথর দেহ হয়ে। এটাই পরিবারের সদস্যরা এবং পড়শিরা মেনে নিতে পারছেন না। চোখের জল এখন থামছে না প্রামাণিক পরিবারের সদসಌ্যদের। ২১ অগস্ট ট্রেকিং করতে পাহাড়ে ওঠার সময়ই সুব্রত প্রামাণিক শ্বাসকষ্ট অনুভব করেন। বিষয়টি লক্ষ্য করে তড়িঘড়ি চিকিৎসার জন্য সেখান থেকে নিচে নামার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। কার♔ণ সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।