ঘিঞ্জি এলাকায় গলির ভিতরে বাড়ি শেওড়াফুলির করোনা আক্রান্তের। ফলে সংক্রমণ ছড়ানোর সম্ভাবনাও বেশি। তাই দেরি না করে সোমবারই গোটা চত্বরে রাসায়নিক ছড়াল বৈদ্যবাটি পুরসভা। দমকলের ইঞ্জিনের সাহায্যে ছড়ানো হয় রাসায়নিক। যার পর কিছুটা হলেও স্বস্তির শ্বাস ফেলেছেন আক্রান্তের পড়শিরা।রবিবার সন্ধ্যায় বেসরকারি ইস্পাতের রড নির্মাণকারী সংস্থার ওই আধিকারিকের করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার খবর মেলে। সঙ্গে সঙ্গে আতঙ্ক ছড়ায় এলাকায়। অবিলম্বে ঘনবসতিপূর্ণ ওই এলাকা জীবাণুমুক্ত করার দাবি তোলেন স্থানীয়রা।সেই দাবি মেনে সোমবার সকাল থেকে ময়দানে নামে স্থানীয় বৈদ্যবাটি পুরসভা। দমকলের একটি ইঞ্জিনকে রাসায়নিক ছেটানোর জন্য তলব করা হয়। এর পর তাতে জলের মধ্যে মেশানো হয় রাসায়নিক। আক্রান্ত ব্যক্তির বাড়িসহ আসেপাশের বাড়িতে রাসায়নিক ছিটিয়ে জীবাণুমুক্ত করেন তাঁরা। রাসায়নিক ছেটানো হয় রাস্তা ও নর্দমাতেও।