বহরমপুরে প্রকাশ্য রাস্তায় এক ছাত্রীকে নৃশংসভাবে খুন করার ঘটনাকে ঘিরে শ♍িউরে উঠেছে গোটা বাংলা। সুতপা চৌধুরী নামে ২০ বছর বয়সী ওই ছাত্রীকে একেবারে কুপিয়ে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ। খুনের পরেও কিছুক্ষণ ওই এলাকায় ছিল অভিযুক্ত সুশান্ত চৌধুরী নামে ওই যুবক। এরপর সে এলাকা ছাড়ে। এদিকে ঘটনার কথা জানাজানি হতেই ময়দানে নামে পুলিশ। এরপর প্রায় ৪ ঘণ্টা পর অভিযুক্ত যুবকের খোঁজ পায় পুলি﷽শ। তাকে গ্রেফতার করা হয়। কিন্তু গোটা অপারেশনটা কীভাবে চালিয়েছিল পুলিশ? ওই যুবককে ধরতে ঠিক কী করেছিল পুলিশ? সেই অপারেশনের কথা জানিয়েছেন মুর্শিদাবাদের পুলিশ সুপার কে শবরী রাজকুমার।
পুলিশ সূত্রে খবর, ঘটনার পরেই মালদা পুলিশ, জঙ্গিপুর পুলিশ👍 ও মুর্শিদাবাদ পুলিশকে সতর্ক করে দেওয়া হয়। এরপর শুরু হয় তল্লাশি। ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে ওই যুবক পালাতে পারে বলে পুলিশ জানতে পারে। এরপর জাতীয় সড়কের বিভিন্ন জায়গায় নাকা চেকিং শুরু হয়ে যায়। বিভিন্ন গাড়িতেও ওই যুবকের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়। এর সঙ্গেই সোর্স মারফৎ খবর পাঠানো হয় বিভিন্ন জায়গায়। মূলত সে যাতে কোনওভা🍨বেই কোথাও গা ঢাকা দিতে না পারে বা বাংলাদেশ পালাতে না পারে এটাও নিশ্চিত করার চেষ্টা করে পুলিশ।
পুলিশ সুপার বলেন, তৃতীয় বর্ষের বটানি অনার্স পড়ছিলেন ওই ছাত্রী। তাঁকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা নাগাদ এক যু⛦বক ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে। সামসেরগঞ্জ থেকে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মুর্শিদাবাদ, জঙ্গিপুর ও মালদার পুলিশ টিমের সমণ্বয় ছিল। চার ঘণ্টার মধ্যে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়েছে।