নির্ধারিত সময়ের আগেই স্কুল থেকে চলে যেতে পার🐬বেন শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মীদের। এমনই ঘোষণা করল পশ্চিমবঙ্গের মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। তবে সব শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মীদের ক্ষেত্রে সেই নিয়ম চালু হয়নি। শুধুমাত্র মুসলিম সম্প্রদায়ের শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মীরা দুপুর তিনটে ৩০ মিনিটেই স্কুল থেকে চলে যেতে পারবেন। তাঁরা এক মাস সেই বিশেষ সুযোগ পাবেন। বাকি শিক্ষক এবং অশিক্ষক কর্মীদের পুরো সময়ের জন্য স্কুলে থাকতে হবে। পড়ুয়াদেরও পুরো স্কুল করতে হবে বলে জানিয়ে দিয়েছে পর্ষদ।
বুধবার পর্ষদের তরফে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে বলা হয়েছে, ‘২০১১ সালের ২ অগস্ট রাজ্য সরকারের অর্থ দফতরের তরফে যে নির্দেশিকা জারি করা হয়েছিল, সেটার ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানানো হচ্ছে যে রোজার সময় পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের অনুমোদনপ্রাপ্ত স্কুলের মুসলিম সম্প্রদায়ের শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মীরা দুপুর তিনটে ৩০ মিনিটেই স্꧑কুল থেকে চলে যেতে পারবেন।’ অর্থাৎ সব মুসলিম মুসলিম সম্প্রদায়ের শিক্ষক ও ꧅অশিক্ষক কর্মীদেরই আগে ছুটি হয়ে যাবে, তেমন নয়। যাঁরা চাইবেন, তাঁরা কিছুটা আগে স্কুল থেকে বেরিয়ে যেতে পারবেন।
আরও পড়ুন: Mamata Banerjee Famil⛦y: ৩২ জনের পরিবার! বাবুন ছাড়া মমতার বড় ফ্য🀅ামিলিতে কে কে আছেন? ভাই কতজন?
তবে এটা নতুন কোনও বജিষয় নয়। গতবারও ইদের আগে এক মাস যখন রোজা চলেছিল, ত⭕খন মুসলিম সম্প্রদায়ের শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মীদের বিশেষ সুযোগ দেওয়া হয়েছিল, যাতে তাঁরা সারাদিনের উপবাস ভেঙে বিকেলের ইফতারে যোগ দিতে পারেন। অনেকেই পরিবার বা বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে ইফতার সারেন। ফলে কিছুটা আগেভাগেই স্কুল থেকে বেরিয়ে মুসলিম সম্প্রদায়ের ওই শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মীরা বাড়ি ফিরে যাতে ইফতার সারতে পারেন, সেটা মাথায় রেখেই পর্ষদের তরফে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এক মাসের রোজা পর্বের পরে ইদের সময় ছুটি থাকবে রাজ্যের সব স্কুলে। ইদ পালনের পরে 🍎যখন স্কুল খুলবে, তখন স্বাভাবিক নিয়মেই স্কুল চলবে। যখন স্কুল ছুটি হয়, সেই 𒁏নির্ধারিত সময়ই ছুটি হবে শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মীদের। দুপুর ৩ টে ৩০ মিনিটে ছুটি নিতে পারবেন না কেউ। পড়ুয়াদের ক্ষেত্রেও সেই নিয়ম চালু থাকবে।