নবান্ন অভিযা🦂নে আসার জন্য একের পর এক স্পেশাল ট্রেন পাঠানো হয়েছে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন স্টেশনে। কোচবিহারের তুফানগঞ্জে, আলিপুরদুয়ারের কামাখ্যাগুড়িতে এই স্পেশাল ট্রেন পাঠানো হয়েছে। বিজেপির বুক করা এই ট্রেনে চেপেই দলীয় কর্মীদের নবান্ন অভিযানে আসার কথা। কিন্তু পথেই বিজেপি কর্মীদের আটকে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ।
বিজেপির দাবিꩵ, স্টেশনে আসার সমস্ত রাস্তা আটকে দিয়েছে পুলিশ। ব্যারিকেড করে রাখা হয়েছে বিভিন্ন রাস্তা। সেই রাস্তা থেকেই আটক করে বিজেপি কর্মীদের পুলিশের গাড়িতে তুলে দেওয়া হচ্ছে। এই ঘটনার জেরে এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়।
এদিন তুফানগঞ্জে স্থানীয় বিধায়ক মালতী রাভা রায়ের নেতৃত্বে ট্রেন ধরতে যান বিজেপি কর্মীরা। কিন্তু পথেই আটকে দেওয়া হয় তাঁদের। মালতী রাভা রায় বলেন, অগণতান্ত্রিকভাবে আমাদের আটকে দেওয়া হচ্ছে। বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, তৃণমূল এত ভয় পাচ্ছে কেন? আমাদের বুক করা ট্রেনে কেন চাপতে দেওয়া হবে না? এভাবে স্টেশনের মধ্যে পুলিশ বাধ൲া দিতে পারে না।
আলিপুরদুয়ারেও বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে টানা হেঁচড়া শুরু হয়ে যায় পুলিশের। সূত্রের খবর, নবান্ন অভিযানের পারমিশন নেই। সেকারণেই সেই অভিযানে অশান্তি যাতে না হয় তারই ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এদিকে বিজেপি কর্মীরাও নবান্ন অভিযানে যেতে বদ্ধপরিকর। পেছনের রাস্তা দিয়ে অনেকಌেই ট্রেনে উঠতে চাইছেন। তাঁদের দাবি পুলিশ টিকিট দেখতে চাইছে। পুলিশের টিকিট দেখার অধিকার নেই। তবে শেষ পর্যন্ত পুলিশের সঙ্গে রীতিমতো লুকোচুরি খেলে ট্রেনে উঠে পড়েন বিজেপি কর্মীরা। কয়েকটি স্টেশন থেকে ট্রেন ছেড়েও দিয়েছে।
তবে উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রীꦬ উদয়ন গুহ বলেন, কাউকে বাধা দেওয়া হয়নি। ওদের লোকই তো নেই।