বনদফতরের মহিলা আধিকারিককে𝔍 খুনের হুমকি দেওয়ার ঘটনায় আধিকারিকের আচরণ নিয়েই প্রশ্ন তুললেন অভিযুক্ত বনমন্ত্রী অখিল গিরির ছেলে তথা তৃণমূল নেতা সুপ্রকাশ গিরি। বাবার বক্তব্যের দায় নিজের ঘাড়ে না নিলেও তাঁর ওই আচরণের পিছনে প্ররোচনা ছিল বলে দাবি সুপ্রকাশবাবুর।
আরও পড়ুন - ব🌳ালুর ২০ কোট🐽ি টাকা রয়েছে মুকুলের কাছে, হিসাব করে বার করল ED
আরও পড়ুন - সরকারি জমিতে জবরদখল তুলতে গিয়ে মমতার মন্ত্রীর খুনের হুমক𓆏ির মুখে মহিলা বন ꦬআধিকারিক
সুপ্রকাশ গিরি প্রথমে বলেন, ‘উনি আমার বাবা হতে পারেন। কিন্তু আমি কোনও ভা��বেই ♛ওনার বক্তব্যকে সমর্থন করছি না। উনি এরকম করে কথা না বললেই পারতেন।’
এটুকু বলেই আক্রান্ত মহিলা আধিকারিকের আচরণ নিয়ে বলতে শুরু করেন সুপ্রকাশ। বলেন, ‘অনেক সময় উত্তপ্ত বাদানুবাদ চলাকালীন মুখ থেকে অনেক কথা বেরিয়ে যায়।ꦉ দেখতে হবে উত্তেজনা কেন তৈরি হল। উনি তো হঠাৎ করে এই মন্তব্য করেননি। সেখানে কী ঘটনা ঘটেছিল তা বিস্তারে জানা দরকার।’
শনিবার পূর্ব মেদিনীপুরের তাজপুর সৈকতে বেআইনি দোকান উচ্ছেদ করতে গিয়েছিলেন স্থানীয় রেঞ্জান মনীষা সাউ। সেখানে মন্ত্রী অখিল গিরির রোষে ♐পড়েন তিনি।
তাজপুর সমুদ্র সৈকতে বেআইনি দখলদারি উচ্ছেদ করতে গিয়েছিলেন বনদফতরের সরকারি আধিকারিক মনীষা সাউ। অভিযোগ, সেখানে হাজির হন রাজ্যের কারামন্ত্রী অখিল গিরি। কেন ওই আধিকারিক রাতে অন্ধকারে অবৈধ নির্মাণ ভেঙেছেন𝓡 সেই প্রশ্ন তুলে তাঁকে মুখে যা আসে তাই বলতে শুরু করেন তিনি। মহিলা ওই আধিকারিককে জানোয়ার, বেয়াদব বলেও গালি দেন তিনি।
জানা গিয়েছে, তাজপুর সৈকতে বনদফতরের জায়গায় বৃহস্পতিবার রাতে কয়েকজন অস্থায়ী দোকান তৈরি করেন। শুক্রবার দোকানগুলি ভেঙে দেয় বন দফতর। এর জেরেই মন্ত্রীর রোষে পড়েন মহিলা আধিকারিক। মনীষা দেবীকে হুমকি দিয়ে অখিলবাবু বলেন, ‘ম্যাডাম আপনি সবাইকে নিয়ে চলুন। নইলে বেশিদিন থাকতে পারবেন না। আপনার আয়ু ৭ – ৮ দিন, বড়জোড় ১০ দিন।’ এমনকী ওই মহিলা আধিকারিককে পালটা হুমকি দিয়ে অখিলবাবু বলেন, ‘বনদফতরে কী কী দুর্ꦆনীতি হয় সব জানি। বিধানসভায় সব ফাঁস করে দেব।’
পড়তে থাকুন - ভুয়♔ো রেশন কার্ড বানিয়ে তছরূপ, TMCর ব্লক সভাপতির বাবাকে ২ কোটি টাকা ফাইন রাজ্যের
এ🦂র পর অখিলবাবু মহিলা আধিকারিককে ফের হুমকি দেন। বলেন, ‘২৫ ফুট জমি আমরা দখল করলাম। এর মধ্যে এলে ফেরত যেতে পারবেন না। এরকম বেয়াদব, জানোয়ার রেঞ্জার আমি 𝄹জীবনে দেখিনি।’