আইআইটি খড়গপুরের তৃতীয় বর্ষের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ছাত্র ফাইজান আহমেদের রহস্য মৃত্যুর ঘটনার তদন্তে তৎপর পুলিশ। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ২০ জন🌠কে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন তদন্তকারীরা। এছাড়াও ফরাসিক দল মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বেশকিছু নমুনা সংগ্রহ করেছে।
খড়গপুর IIT-তে আত্মঘাতী অসমের ছ𒁃াত্র, খুনের অভিযোগ পরিবারের
১৪ অক্টোবর আইআইটি খড়্গপুরের লালা লাজপত রায় হলের একটি ঘর থেকে ফাইজান আহমেদের🌟 পচাগলা দে🌟হ উদ্ধার হয়। এরপরেই ঘটনার তদন্ত শুরু করে টাউন থানার পুলিশ। ময়নাতদন্তের জন্য দেহ পাঠানো হয় মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে। তারপরেই অসমের তিনসুকিয়া থেকে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে এসে ছেলেকে খুনের অভিযোগ করেছিলেন ফাইজানের বাবা মা। পশ্চিম মেদিনীপুরের জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আয়েশা রানী বলেন, ময়নাতদন্তের পর ছাত্রীর পরিবার ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন করেছিল। তবে এখন তারা জানিয়েছে আর ডিএনএ পরীক্ষার প্রয়োজন নেই।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত যে ২০ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে তাদের অর্ধেকের বেশি আইআইটি খড়গপুরের ছাত্র। তারা 🐈লালা লাজপত রায় হলের আবাসিক। এছাড়াও, হোস্টেলের কর্মী এবং নিরাপত্তারক্ষীদেরও জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ। যদিও তদন্ত নিয়ে বেশি কিছু জানতে চাননি আধিকারিকরা। তবে সব দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
অন্যদিকে, এই ঘটনার পরেই ক্ষোভ ফেটে পড়েন ফাইজনের সহপাঠীরা। আইআইটি খড়গপুরের পরিচালক ভি কে তিওয়ারিকে আটকে রেখে তারা বিক্ষোভ দেখান। তারপরেই অসুস্থ হয়ে পড়ায় তাঁকে ইস্টার্ন মেট্রোপলিটন বাইপাসের কাছে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। বর্তমানে তিনি সুস্থ রয়েছেন। আজই হাসপাꦐতাল থেকে তার ছাড়া পাওয়ার কথা।