গরুপাচারের পর এবার রাজ্যে সক্রিয় হয়ে উঠছে মহিষ পাচার চক্র। আবারও মহিষ পাচারের ছক বানচাল করল পুলিশ। পাচার হওয়ার আগেই চারটি ট্রাক-সহ ৬৬টি মহিষ আটক করল বাগডোগরা থানার পুলিশ। শিলিগুড়ি মহকুমার ফাঁসিদেওয়া 🔯ব্লকের তারাবান্দা এলাকা থেকে মহিষগুলি উদ্ধার করা হয়েছে জানা গিয়েছে। পুলিশের নজর এড়াতে জাতীয় সড়কের পরিবর্তে গ্রাম্য সড়ক ব্যবহꦛার করেছিল পাচারকারীরা। তবে শেষ রক্ষা হয়নি। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে পুলিশ ওই এলাকায় হানা দিয়ে ৪টি ট্রাক আটক করে। ওই ট্রাকে ৬৬টি মহিষ ছিল সেগুলিকে উদ্ধার করে পুলিশ।
সূত্রের খবর, তারাবান্দা এলাকার গ্রামের রাস্তা দিয়ে๊ মহিষ বোঝাই ট্রাকগুলি বাংলাদেশে পাচারের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। সেই সময় গ্রামবাসীরা ট্রাকের ভিতরে অনেক মহিষ দেখতে পান। এর পরেই তাঁরা বাগডোগরা থানার পুলিশকে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ সেখানে হানা দিয়ে ৪টি ট্রাক আটক করে। তবে পাচারকারীরা পুলিশের হাতে ধরা পড়ার আগেই সেখান থেকে পালিয়ে যায়। ܫস্থানীয়দের অভিযোগ, ওই গ্রামের ভিতর দিয়ে প্রায়ই মহিষ পাচার করা হচ্ছে। এই ঘটনার সঙ্গে কে বা কারা জড়িত রয়েছে? তা জানার জন্য তদন্ত শুরু করেছে বাগডোগরা থানার পুলিশ। তদন্তকারীদের অনুমান, উত্তর দিনাজপুর থেকে শিলিগুড়ি হয়ে মহিষগুলি বাংলাদেশের পাচার♛ের উদ্দেশ্যে ছিল পাচারকারীদের।
অন্যদিকে, এর আগের দিন😼ই 🐎ফাঁসিদেওয়া ব্লকের মুরালিগঞ্জ চেকপোস্টে অভিযান চালিয়ে ৪৯টি মহিষ উদ্ধার করেছে বিধাননগর থানা পুলিশ। একটি ট্রাক এবং দুটি পিক আপ ভ্যানে করে মহিষগুলি বাংলাদেশে পাচারের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। তার আগেই পাচারকারীদের উদ্দেশ্য বানচাল করে পুলিশ। ঘটনায় তিনটি গাড়ির চালককে গ্রেফতার করে পুলিশ। ধৃতদের নাম হল মনোতোষ কুমার রায়, পাপ্পু এমডি এবং বিপ্লব সরকার। এরমধ্যে শুধুমাত্র ট্রাকেই ছিল ৩৩টি মহিষ। বাকি মহিষ ছিল দুটি পিক আপ ভ্যানে। এই ঘটনাটা সঙ্গে আরও কারা কারা জড়িত, মহিষগুলি কোথা থেকে আনা হচ্ছিল? তা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ।
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনল🐠োড করার লিঙ্ক //htipad.onelink.me/277p/p7me4aup