নদিয়ার মায়াপুরের ইসকনে এক ভক্তের দেহ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। মৃতের নাম🍒 দীনবন্ধু বৈষ্ণব। তিনি অসমের বাসিন্দা। ইসকনে ব্রহ্মচারী ভক্ত হিসেবে তিনি পরিচিত ছিলেন। সোমবার ঘর থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। তিনি আত্মঘাতী হয়েছেন নাকি, অন্য কোনও কারণ রয়েছে, তা নিয়ে রহস্য দানা বেঁধেছে।
পু𓃲লিশ 𝐆এবং স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই ভক্ত অন্য এক ভক্তের সঙ্গে একটি ঘরে থাকতেন। ঘটনার দিন একা ছিলেন না। সেইসময় ইসকনের কয়েকজন ভক্ত দীনবন্ধুর খোঁজখবর নিতে এসেছিলেন। দীর্ঘক্ষণ তাঁরা ডাকাডাকি করেও দীনবন্ধুর সাড়া না পাওয়ায় জানলা দিয়ে উঁকি মেরে দেহ দেখতে পান। তড়িঘড়ি তাঁরা খবর দেন নবদ্বীপ থানার মায়াপুর ফাꩲঁꦫড়িতে। এরপরে পুলিশ এসে ঘরের দরজা ভেঙে দীনবন্ধুকে উদ্ধার করে মায়াপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপরে তাঁর দেহ শক্তিনগর জেলা হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে ময়নাতদন্ত করা হয়।
এদিকে, ঘটনায় তাঁর🅠 পরিবারের সদস্যদের খবর দেয় পুলিশ। মৃতদেহ ময়নাতদন্তের পর তাঁর পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়। প্রাথমিকভাবে দীনবন্ধুর শরীরে বাইরে 🌸থেকে কোনও আঘাতের চিহ্ন মেলেনি। ফলে পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, আত্মঘাতী হয়েছেন ওই ভক্ত।
ইসকনের অন্যান্য ভক্তরা জানিয়েছেন, কয়েকদিন আগেই মধুমেহ রোগ ধরা পড়েছিল দীনবন্ধু। তারপর থেকেই তিনি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন। সেই কারণে তিনি হয🐼়তো আত্মহত্যা করতে পারেন। তবে এখনও নিশ্চিতভাবে পুলিশের তরফে কিছু বলা হয়নি। এ নিয়ে তদন্ত করছে পুলিশ। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ ꦡজানা যাবে বলে পুলিশ জানিয়েছে। প্রসঙ্গত, এর আগেও ইসকনে একাধিক অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। চলতি বছরেই ৩ জনের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে ইস্কনে।