কৃষিকাজের নামে চলছিল সোনা পাচার। কৃষিজমিতে বিপুল পরিমাণে সোনা লুকিয়ে রেখেই চলত সেগুলির চোরাচালান𝓡। বনগাঁর এক কৃষককে গ্রেফতারের পরেই এমনই তথ্য জানতে পারলেন শু♉ল্ক দফতরের আধিকারিকরা। তার কৃষি জমি থেকে উদ্ধার হয়েছে ১০ টি সোনার বিস্কুট। ধৃত কৃষকের নাম সুমন মণ্ডল। তিনি উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁর চোরাইগাছি গ্রামের বাসিন্দা।
এলাকায় সোনার চোরাচালানের কথা জানতে পেরে প﷽্রথমে গত ২১ মার্চ বিএসএফের ১০৭ নম্বর ব্যাটালিয়নের জওয়ানরা গাইঘাটা থেকে ওই কৃষককে প্রথমে আটক করেন। এরপর তল্লাশি চালাতেই তার কাছ উদ্ধার হয় ১০টি সোনার বিস্কুট। উদ্ধার হওয়া সোনার বিস্কুটের মোট ওজন ১১৬৬.৪৬০ গ্রাম। যার𒆙 বাজার দর হল ৬২ লক্ষ ৫১ হাজার ৫৯ টাকা। পরে সোনা সহ ধৃত কৃষককে শুল্ক দফতরের হাতে তুলে দেন বিএসএফ জওয়ানরা।
আধিকারিকদের জে🤡রার মুখে পড়ে ওই কৃষক স্বীকার করে নেয় তার কাছে আরও ১০টি সোনা রয়েছে। কৃষি জমিতে সেগুলি লুকিয়ে রাখা আছে বলেই জানিয়েছিলেন ওই কৃষক। এরপরেই সেই কৃষি জমিতে হানা দিয়ে শুক্রবার আরও ১০টি সোনার বিস্কুট উদ্ধার করেন বিএসএফ জওয়ান এবং শুল্ক দফতরের আধিকারিকরা। জানা গিয়েছে, সোনাগুল💎ি চাষের জমিতে মোটরের শেডে কাপড়ের পুঁটুলির মধ্যে রাখা ছিল। সেগুলিরও মূল্য আগে উদ্ধার হওয়া সোনার মতোই। এদিকে, গত ২৪ মার্চ জামিনে মুক্তি পেয়েছেন ওই কৃষক। এরপরেই তিনি আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। পরে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।