পুরুলিয়ার প্রায় সব কনটেনমেন্ট জোন রয়েছে গ্রামীণ এলাকায়। পুর এলাকার একমাত্র কনটেনমেন্ট জোন হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে পুরুলিয়া পুরসভার সাত নম্বর ওয়ার্ডের ভুঁইয়া পাড়া।রাজ্য সরকারের ‘এগিয়ে বাংলা’ ওয়েবসাইট অনুযায়ী, রঘুনাথপুর থানা এলাকার আওতায় সবথেকে বেশি পাঁচটি কনটেনমেন্ট জোন আছে। তারপরেই রয়েছে বাঘমুণ্ডি থানা। সেখানে কনটেনমেন্ট জোনের সংখ্যা তিনটি। এছাড়া পাড়া থানা এলাকায় দুটি এবং আড়শা, নেতুরিয়া এবং পুরুলিয়া টাউন থানার আওতায় একটি করে কনটেনমেন্ট জোন রয়েছে।পুরুলিয়ার কনটেনমেন্ট জোন দেখতে এখানে ক্লিক করুন রাজ্য সরকারের নির্দেশ অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটা থেকে পরবর্তী সাত দিন কড়া বিধিনিষেধ মেনে চলতে হবে বলে মঙ্গলবারই নবান্নের তরফে বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছিল। সেই নির্দেশিকা অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটা থেকে কনটেনমেন্ট জোনে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে বেরনো যাবে না। সব সরকারি ও বেসরকারি অফিস, বাজার, কলকারখানা এবং বাণিজ্য বন্ধ থাকবে। যাবতীয় যান চলাচলে সম্পূর্ণ বিধিনিষেধ জারি হবে। অনাবশ্যকীয় কাজ বা গতিবিধি সম্পূর্ণ পুরোপুরি নিষিদ্ধ থাকবে। শুধুমাত্র জরুরি পরিষেবা চলবে। একইসঙ্গে কনটেনমেন্ট জোনের বাসিন্দাদের অফিসে না গেলেও চলবে বলে জানানো হয়েছে। যতটা সম্ভব নিত্যপ্রয়োজনীয় এবং জরুরি জিনিসপত্রের হোম ডেলিভারির বন্দোবস্ত করবে স্থানীয় প্রশাসন।উল্লেখ্য, বুধবার পর্যন্ত হুগলিতে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১১৪। সেরে উঠেছেন ৮৮ জন। জেলায় করোনায় কোনও মৃত্যুর খবর মেলেনি।