সামনেই বর্ষা। আর বর্ষা মানেই ব্যান্ডেল হয়ে যাদের রোজ অফিস যেতে হয় তাদের মাথায় কার্যত বাজ পড়ে। কারণ একটাই, ব্যান্ডেল সাবওয়ের নীচে জমেꦰ থাকা জল। এই পথে রোজ হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করেন। সকলের দুশ্চিন্তার একটা বড় কারণ হল এই সাবওয়ের জল। তবে গত কয়েকবছর ধরে এই পরিস্থিতি হয়েছে তেমনটা নয়। বছরের পর বছর ধরে একই সমস্য়া। বর্তমানে সাবও♕য়ে সংস্কার করে নীচে দিয়ে নিকাশির ব্যবস্থা করা হয়েছে। কিন্তু কার্যত বছরভরই এখানে জল জমে থাকে। আর বর্ষা এলে একেবারে ভয়াবহ পরিস্থিতি।
বছরের পর বছর ধরে এই জল যনꦍ্ত্রণা কমানোর দাবিতে নানা আন্দোলন হয়েছে।🌌 কিন্তু সমস্যা মেটেনি।
তবে এবার সামগ্রিকভাবে ব্যান্ডেল স্টেশনের সামগ্রিক ⛄ভোলবদলের চেষ্টা করা হচ্ছে। আর কেবলমাত্র স্টেশন𒁃টি ঝা চকচকে হবে আর সাবওয়েতে হাঁটুজল সেটা তো বেমানান। সেকারণে এবার স্থানীয় প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে বড় উদ্যোগ নিচ্ছে রেল।
সম্প্রতি এনিয়ে বৈঠক হয়েছিল। সেখানে ঠিক করা হয়েছে, পুর এলাকায় যে সমস্ত নিকাশি নালাগুলি রয়েছে তা পুরসভার উদ্যোগে দ্রুত পরিষ্কার করা হবে। এদিকে এই নিকাশি নালা যে এলাকার উপর দিয়ে রয়েছে সেখানে একাধিক পঞ্চায়েত রয়েছে। সেই নিকাশি নালাও পরিষ্কার করা হবে। তবে এক্ষেত্রে পঞ্চায়েতকে সবরকম সহযোগিতা করবে রেল। তবে ওই নিকাশি যাতে আগামী দিনে নষ্ট না হয়ে যায় তার ব্য෴বস্থা করবে পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষ।
এদিকে নিকাশিতে প্লাস্টিকের প্যাকেট পড়ে তা ক্রমশ নষ্ট করে দিচ্ছে। সেকারণে কিছু জায়গায় জাল বসানো হবে। ব্যান্ডেল স্টেশনকে কার্যত বিশ্বমানের করার ব্যাপারে সবরকম উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। কিন্তু স্টেশন থেকে বাইরে বের হলেই ভয়াবহ পরিস্থিতি। এখন থেকেই জল জমতে শুরু করেছে। এরপর ভরা বর্ষায় কী হ💦তে পারে সেটা ভাবলেই কান্না পাচ্ছে অনেকের।
আসলে বাসিন্দাদের মতে, ব্যান্ডেল স্টেশন রোড ধরে জিটি রোডে আসা কিংবা দিল্লি রোডে যাওয়ার জন্য় এই সাবওয়ে একমাত্র ভরসা। ব্যান্ডেল থেকে মগরার দিকে যে ꦫঅটো আসে তা এই সাবওয়ের সামনেই থাকে। সেক্ষেত্রে এই সাবওয়েতে জল জমলে পরিস্থিতি একেবারে ভয়াবহ।
🎶স্থানীয় সূত্রে খবর, এখান থেকে যে রসভরা খাল সেটা গঙ্গাতে গিয়ে মিশেছে। সেটা সংস্কার করতে না পারলে মূল সমস্যা কোনওটাই মিটবে না। সেকারণে রসভরা খাল সংস্কারের উপরেও জোর দেওয়া হচ্ছে।