তৃণমূল বিধায়ক ꩵঅখিল গিরির গড় রামনগরে দাঁড়িয়েই নাম না করে শনিবার তাঁকে আক্রমণ করেন মন্ত্রী শুভেন্꧅দু অধিকারী। এদিন রামনগরের বন্ধুমহল ক্লাবের কালীপুজোর উদ্বোধন করেন শুভেন্দু। কিন্তু সেই অনুষ্ঠানে ছিলেন না অখিল গিরি। তাঁকে উদ্দেশ্য করে শুভেন্দুর চোখা আক্রমণ— ‘কেউ কেউ আবার আসতে পারেন না, তাঁদের অনেক সমস্যা। তাঁরাও আমার খুব পরিচিত। তাঁদেরও উপকারে অনেক সময় লেগেছি।’
পুরনো কথা তুলে ধরে এদিন বর্ষীয়ান রাজনৈতিক অখিল গিরি ও তাঁর সঙ্গীদের উদ্দেশে শুভেন্দু বলেন, ‘নন্দীগ্রাম আন্দোলনের পরে, বিশেষ করে ২০০♈৮ সালে পঞ্চায়েত ভোটের পর থেকে অনেক বাহাদুরদের দেখা যায়নি। এখন ফেসবুকে সব গালা🐎গালি করে আমাকে। দরকারের সময় আমার প্রয়োজন ছিল। সব পাতনি পাতিয়ে গুছিয়ে নিয়ে চলে গিয়েছে।’
পাল্টা দিয়েছেন অখিল গিরিও। তাঁর দাবি, শ♓ুভেন্দু অধিকারীর স্মৃতিভ্রংশ হয়েছে। এদিন অখিলবাবু শুভেন্দুর উদ্দেশে বলেন, ‘ও বড় বড় কথা বলছে। চোরের মায়ের বড় গলা। ২০০৮ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচন হয়েছিল। ২০০৬ সালে আমি নির্বাচনে হেরে যাই। কিন্তু হেরে যাওয়ার ৭ দিন পর থেকে রামনগরে পড়েছিলাম ছিলাম আমি। তাই পরে জিতেছি। আমার মনে হয় ও স্মৃতিশক্তি হারিয়ে ফেলেছে।’
অখিলবাবু এদিন আরও বলেন, ‘এলাকার মানুষ তো কিছু বলছে না। কিন্তু ও আগ বাড়িয়ে এত কিছু বলছে কেন? ও নিজেই খেই হারিয়ে ফেলেছেন। আমার মনে হয় উনি হতাশায় ভুগছেন। স্মরণশক্তি হারিয়ে ফেলেছেন। মিথ্যা কথা বলছেন। রামনগরের মানুষ কিছু বলছে না। কিন্তু ও এ সব বলে বেড়াচ্ছে।’ যদিও এদিন রামনগরের অনুষ্ঠানে শুভেন্দু বলেছিলেন, ‘যা বলতে হয় তা করতে নেই। যা ♐ক✃রতে হয় তা বলতে নেই। আমার মাথায় আছে আমায় কী করতে হবে। যথা সময়ে সেটা রামনগরের জন্য আমি করব।’