রানিনগর পঞ্চায়েত সমিতি দখল করতে এবার কংগ্রেসি সভাপতিকে তৃণমূলে যোগদান করতে চাপ দেওয়ার অভিযোগ উঠল থানার ওসির বিরুদ্ধে। রবিবার রাতে চাঞ্চল্যকর এই অভিযোগ করেছেন খোদ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি কুদ্দুস আলি। সোমবার রানিনগর পঞ্চায়েꦉত সমিতির স্থায়ী সমিতি গঠন নিয়ে উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে। রানিনগর থানা এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে পুলিশ প্রশাসন।
রানিনগর পঞ্চায়েত সমিতি দখল নিয়ে রাজনৈতিক কাজিয়া চরমে পৌঁছেছে। থানায় হা♑মলার ঘটনায় ইতিমধ্যে কংগ্রেসের ৪ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তার মধ্য রয়꧒েছেন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি কুদ্দুস আলিও। রবিবার রাতে পুলিশ হেফাজতে থাকাকালীন সাংবাদিকদের তিনি বলেন, আমাকে তৃণমূলে যোগদান করতে চাপ দেওয়া হচ্ছে। চাপ দিচ্ছেন থানার বড়বাবু।
২ꦜ৭ আসনের রানিনগর পঞ্চায়েত সমিতিতে বাম - কংগ্রেস জোট পেয়েছে ১৪টি আসন। তৃণমূল পেয়েছে ১৩টি। বাম – কংগ্রেস জোটে কংগ্রেস পেয়েছে ৯টি আসন, সিপিএম পেয়েছে ৪টি, RSP পেয়েছে ১টি আসন। রবিবার কংগ্রেসের ৩ জন সদস্য তৃণমূলে যোগদান করেছেন। থানায় হামলার ঘটনায় পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন কংগ্রেসের আরও ৪ সꦍদস্য। এই পরিস্থিতিতে রানিনগরে স্থায়ী সমিতি গঠনের আগে গোটা থানা এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে প্রশাসন।
পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির অভিযোগে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে কংগ্রেসের মুখপাত্র বলেন, ‘রাক্ষস নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ করে তৃণমূলের ভোটের নামে প্রহসন করেছে। ৭০ জন মানুষের প্রাণ গিয়েছে পঞ্চায়েত নির্বাচনে। মনোনয়ন থেকে গণনা পর্যন্ত প্রশাসনিক আধিকারিকদের কাজে লাগিয়ে কারচুপি করেছে। সে সব পর্ব মিটেছে প্রায় ২ মাস হতে চলল। এখনও তৃণমূলের দখলদারির মনোভাব কমল না। এভাবেই ভোট করাবেন ঠিক করে থাকলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পঞ্চায়ে🔴ত ভোট তুলে দিন। তাতে করের টাকা বাঁচবে।’