দুর্যোগের দিনে শ্বাসকষ্টের সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি𓂃 হয়েছিল এক শিশু। সেই শিশুর চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে কোনও চিকিৎসক মেলেনি বলে অভিযোগ। বিদ্যুৎ না থাকায় চলেনি জেনারেটর। ফলে শিশুটিকে দেওয়া যায়নি অক্সিজেন ও নেবুলাইজার। সময়মত চিকিৎসা না পেয়ে মারা যায় শিশুটি। সুন্দরবন হাসপাতালে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়ায় দক্ষিণ ২৪ পরগনার সাগর গ্রামীণ হাসপাতালে।
মৃত শিশুর বাবা চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ জানিয়ে হাসপাতাল সুপারকে লিখিত অভিযোগ করেছেন। এই অভিযোগের ভিত্তিতে হাসপাতাল তদন্ত শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার ডায়মন্ড হারবার স্বাস্থ্য জেলাꦑর পক্ষ থেকে একটি দল সাগর গ্রামীণ হাসপাতালে তদন্তে যাওয়ার কথা। তেমনটা জানিয়েছেন জেলা মুখ্যস্বাস্থ্য অধিকারিক জয়ন্ত সুকুল।
মৃত শিশুর পরিবারের অভিযোগ, রেমালের দুর্যোগের জন্য হাসপাতালে বিদ্যুৎ ছিল না। সময় মতো চালানো যায়নি জেনারেটর। ফলে অক্ꦫসিজেন, নেবুলাইজার না দিতে পারায় শিশুর মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করেছে পরিবারের🌼।
আরও পড়ুন। নগ্ন করে গাছে বেঁধে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ, ডুয়ার্সে ♍রাতের অন্ধকারে হাড়হিম কাণ্ড, গ্রেফতা♒র ৫
শিশ🔜ুর পরিবারের এক সদস্য জানিয়েছেন, ‘অনেক ডাকাডাকি করলেও প্রায় আধ ঘণ্টা পর চিকিৎসক আসেন। শিশুটির চিকিৎসা শুরু করেন। এরপর অক্সিজেন এবং নেবুলাইজার দেওয়ার জন্য চালানো হয় জেনারেটর। ততক্ষণে শিশুর মৃত্যু হয়েছে।’
শিশু মৃত্যুর পরই হাসপাতালে উত্তেজনা তৈরি হয়। চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ তুলে সরব হন। লিখিত ভাবে তাঁরা অভিযোগও জানা꧋ন হাসপাতাল সুপারের কাছে। তাঁদের অভিযোগ দুর্যোগ রয়েছে জানা সত্ত্বেও কেন হাসপাতাল জরুরি ভিত্তিতে ব্যবস্থা রাখেনি।
ডায়মন্ড হারবার স্বাস্থ্য জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক জয়ন্ত সুকুলের দাবি হাসপাতা🧜লে জেনারেটারের ব্যবস্থা ছিল। তিনি বলেন, ‘আমাদের ওখানে জেনারেটর রয়েছে। চালাতে হয়তে দেরি হতে পারে। নেবুলাইজ করতে দেরি হতে পারে। আমি অভিযোগ পেয়েছি। আমাদের টিম যাচ্ছে। তদন্ত করে দেখবে। কারোর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হলে অবশ্যই পদক্ষেপ করা হবে।’
এখন মৃত্য༒ু এখনও পর্যন্ত পুলিশে কোনও অভিযোগ দ🍨ায়ের হয়নি।
আরও পড়ুন। সরকারি শিক্ষকদের প্রাইভেট টিউশন বন্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষ🎉েপ নিতে ৮ সপ্তাহ সময় দিল হাইকোর্ট